Advertisement

RG Kar Incident & Kolkata Police: অপরাধের রেকর্ড আছে? চরিত্র কেমন? সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়ে নড়েচড়ে বসল নবান্ন

হাওড়ার আমতায় আনিস খান হত্যাকাণ্ডে সিভিক ভলান্টিয়ারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন, আর এবার আরজি কর হাসপাতাল।চিকিৎসক-ছাত্রীর মৃত্যু ও নিগ্রহের ঘটনার পর সারা রাজ্যজুড়ে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে 'দাদাগিরি'র অভিযোগ উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষিতে নবান্ন থেকে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে বড় নির্দেশ। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 19 Aug 2024,
  • अपडेटेड 5:03 PM IST
  • হাওড়ার আমতায় আনিস খান হত্যাকাণ্ডে সিভিক ভলান্টিয়ারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন, আর এবার আরজি কর হাসপাতাল।
  • চিকিৎসক-ছাত্রীর মৃত্যু ও নিগ্রহের ঘটনার পর সারা রাজ্যজুড়ে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে 'দাদাগিরি'র অভিযোগ উঠে এসেছে।

হাওড়ার আমতায় আনিস খান হত্যাকাণ্ডে সিভিক ভলান্টিয়ারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন, আর এবার আরজি কর হাসপাতাল।চিকিৎসক-ছাত্রীর মৃত্যু ও নিগ্রহের ঘটনার পর সারা রাজ্যজুড়ে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে 'দাদাগিরি'র অভিযোগ উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষিতে নবান্ন থেকে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

নবান্নের নির্দেশে লালবাজার থেকে প্রতিটি থানার কাছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তলব করা হয়েছে। তাঁদের অতীত রেকর্ড, চরিত্রগত মূল্যায়ন, এবং পরিচয়পত্রের প্রতিলিপি যাচাই করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, কর্মক্ষেত্রে তাঁদের পারফরম্যান্স, মদ্যপান করে কী না এবং কোনও অভিযোগ উঠেছে কি না, সেটিও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আরজি কর কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত হিসাবে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম উঠে আসায়, সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, সিভিক ভলান্টিয়াররা অনেক সময় পুলিশের থেকেও বেশি দাপট দেখান, যা জনমানসে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।

অনেকেই মনে করেন, সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে শাসক দলের প্রতি আনুগত্য অন্যতম শর্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা তাঁদের দাপটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। নিত্যনৈমিত্তিক কাজ থেকে শুরু করে তোলাবাজি, এমনকি নির্বাচনের সময় শাসক দলের হয়ে কাজ করার অভিযোগও রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে।

উল্লেখ্য, হাওড়ার আমতায় আনিস খান হত্যাকাণ্ডের সময়ে এক জন সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম উঠে এসেছিল। সেই মামলায় হাই কোর্টে দাঁড়িয়ে ‘ইঙ্গিতপূর্ণ’ মন্তব্য করেছিলেন তৎকালীন অ্যাডভোকেট জেনারেল গোপাল মুখোপাধ্যায়। ‘ব্যক্তিগত অভিমত’ বলে বর্ণনা করলেও ২০২২ সালের মে মাসে গোপাল বলেছিলেন, ‘‘রাজ্য জুড়ে সিভিক নিয়োগ বন্ধ রাখা উচিত!’’
আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক-ছাত্রীর মৃত্যু ও নিগ্রহের ঘটনার পর সারা রাজ্যজুড়ে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে 'দাদাগিরি'র অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। সেই প্রেক্ষিতে নবান্ন থেকে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

Advertisement

নির্দেশ অনুযায়ী, কলকাতা পুলিশের অধীনস্থ সমস্ত সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। নিত্যনৈমিত্তিক কাজেও সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। যানবাহন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে অনেক সময়ে পুলিশের চেয়েও বেশি দাপট দেখান অনেক সিভিক ভলান্টিয়ার। ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়’ বলেও অভিযোগ ওঠে।
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement