Advertisement

Sandip Ghosh Suspended : অবশেষে সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর

আরজি কর-এর প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে অবশেষে সাসপেন্ড করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে একথা জানানো হয়।

Sandip Ghosh
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Sep 2024,
  • अपडेटेड 8:32 PM IST
  • অবশেষে সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর
  • সিবিআই তাঁকে গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই পদক্ষেপ করল রাজ্য সরকার

আরজি কর-এর প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে অবশেষে সাসপেন্ড করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে একথা জানানো হয়। গতকাল রাতেই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করা হল।  

সোমবার রাতে সন্দীপ ঘোষকে নিজাম প্য়ালেসে নিয়ে গিয়ে গ্রেফতার করেন সিবিআই আধিকারিকরা। গতকালও সন্দীপ সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে গিয়েছিলেন। তবে বাড়ি ফেরার আগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। হাসপাতালের বেওয়ারিশ লাশ পাচার, বায়োমেডিকেল বর্জ্য অপসারণে দুর্নীতি, নির্মাণ টেন্ডারে স্বজনপ্রীতি এমন একাধিক অভিযোগ উঠেছিল সন্দীপের বিরুদ্ধে।

 সূত্রের খবর, এই সব ঘটনার তদন্ত কলকাতা পুলিশ আগে করেছিল। তবে হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই-এর হাতে তদন্ত হস্তান্তর করা হয়। ১৯ অগাস্ট, কলকাতা পুলিশ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে IPC-এর 120B, 420 ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, 1988-এর ধারা 7-এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করে। এরপর হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই তদন্তের দায়িত্ব নেয়।  যে ধারাগুলো সন্দীপ ঘোষকে দেওয়া হয়েছে, সেগুলো প্রমাণিত হলে তাঁর যাবজ্জীবন সাজা হতে পারে।

সাসপেন্ড করা হল সন্দীপ ঘোষকে

 

আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর পর সন্দীপ ঘোষের পদত্যাগের দাবিতে সরব হন জুনিয়ার ডাক্তাররা। সন্দীপ নিজেই আরজি করের অধ্যক্ষের পদ থেকে ইস্তফা দেন। যদিও রাজ্য সরকার তাঁকে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ পদে বসায়। তবে আন্দোলনকারীরা তা মেনে নেননি। এরপর মামলা ওঠে হাইকোর্টে। সন্দীপ ঘোষকে ছুটিতে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় আদালতের তরফে।  

Advertisement

তারই মধ্যে তদন্ত শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাদের তরফে সন্দীপকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পলিগ্রাফ টেস্টও হয়। সন্দীপ ঘোষের বাড়িতেও হানা দেন তদন্তকারীরা। সেদিন বাড়ির বাইরে প্রায় দেড়ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় সিবিআই আধিকারিকদের। গত ২৮ অগাস্ট সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠন ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন সন্দীপের সদস্যপদ কেড়ে নেয়। তারপর সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন সন্দীপ। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্য়ে তাঁকে সাসপেন্ড করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।   

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement