কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। শনিবার সিবিআই এই বিষয়ে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে প্রায় ১৩ ঘন্টা জেরা করে। এদিকে গতকাল গভীর রাতে হাসপাতালে হামলার পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আরজি করের চারপাশে বিএনএস-এর ১৬৩ ধারা জারি করেছে পুলিশ। পাশাপাশি আরজি কর মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন এলাকায় বেআইনিভাবে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। ১৮ অগাস্ট অর্থাৎ থেকে পরের সপ্তাহের ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত পাঁচ জন বা তার বেশি মানুষের বেআইনি জমায়েত করা যাবে না।
সন্ধেবেলাতেও বিক্ষোভ ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকদের
বিকেল গড়িয়ে সন্ধে। এখনও সল্টলেকে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকরা। এখনও জমায়েত করছেন অনেকে। যদিও এখনও মোতায়েন পুলিশ।
টলিউড তারকাদের মিছিল
সল্টলেকে ফের মিছিল ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকদের। বিকেল থেকে মিছিল-জমায়েত শুরু হয় সল্টলেকে। পুলিশ প্রথমে জমায়েতকারীদের সরিয়ে দেয়। আটক করে। পরে তাঁদের ছেড়ে দেয়। তবে সন্ধেবেলা ফের নতুন করে মিছিল আসতে শুরু করে। অন্যদিকে খান্না মোড়ে মিছিল করে টলি তারকারা। সেখানে রয়েছেন কৌশিক সেন, কৌশিক গাঙ্গুলি, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ বসু, ঋত্বিক চক্রবর্তীর মতো তারকারা।
ফের জমায়েত, মিছিল প্রতিবাদীদের
পুলিশের ধরপাকড়ের পর ফের বিক্ষিপ্তভাবে জমায়েত, মিছিল ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকদের।
সল্টলেকে প্রতিবাদীদের ধরপাকড়
সল্টলেকে প্রতিবাদী ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকদের লাঠি নিয়ে তাড়া করে সরিয়ে দিল পুলিশ। চলল ধরপাকড়-লাঠিচার্জ। অনেক প্রতিবাদী লাঠির আঘাতে আহত হয়েছেন বলেও দাবি করছেন।
যুবভারতীর সামনে জমায়েত প্রতিবাদীদের
ডার্বি বাতিল হয়েছে। তবে আরজি কর-কাণ্ডে বিচারের দাবিতে ভিড় জমিয়েছেন প্রতিবাদীরা। পুলিশের তরফে যদিও বলা হয়েছে, নিরাপত্তা, শান্তি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই ডার্বি বাতিল করা হয়েছে। তবে পুলিশ স্পষ্ট জানিয়েছে, প্রতিবাদ, মিছিলে কোনও আপত্তি নেই। শুধুমাত্র নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ম্য়াচ বাতিল করা হয়েছে।
এদিন সল্টলেক যুবভারতী চত্বর পুলিশে মুড়ে ফেলা হয়। কোনও রকম অশান্তি এড়াতে কড়া নজর রাখছেন পুলিশকর্মীরা। তবে প্রতিবাদীদের একাংশের দাবি, এত বেশি পুলিশ যখন, তাহলে ম্যাচটা কেন করানো হল না।
আরজি কর হামলার তদন্তভার নিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ
আরজি করে হামলার ঘটনার তদন্তভার নিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। ভাঙচুরের পর তিনটি পৃথক থানায় তিনটি পৃথক মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত মোট ৩২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ এই তিনটি থানা থেকে তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে কলকাতা পুলিশ বিভাগ। এখন থেকে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অ্যান্টি রাউডি বিভাগ এই বিশেষ মামলার তদন্ত চালিয়ে যাবে।
মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে যা বললেন তরুণী চিকিৎসকের বাবা
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে নিশানা আরজি করের মৃতার বাবার। মুখ্যমন্ত্রী একদিকে ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন করছেন। অন্যদিকে আন্দোলন দমন করার চেষ্টা করছেন। কেন তাঁর এই দ্বিচারিতা? প্রশ্ন তরুণী চিকিৎসকের।
দ্রুত বিচার চেয়ে চিঠি হরভজন সিংয়ের
আরজি কর-কাণ্ডে দ্রুত বিচারের দাবিতে এবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং আপ-এর রাজ্যসভার সাংসদ হরভজন সিং।
সুখেন্দুশেখর রায়কে তলব পুলিশের
তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়কে তলব করল কলকাতা পুলিশ। আজ, রবিবার বিকেল ৪টেয় তাঁকে পুলিশের সদর দফতরে হাজিরা দিতে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, সিপি-র জেরা করার দাবি তুলে বিস্ফোরক পোস্ট করেছিলেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, 'সিপি, প্রাক্তন অধ্যক্ষকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক সিবিআই।' পুলিশ জানিয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে স্নিফার ডগ আনা নিয়ে ভুল তথ্য ছড়িয়েছেন সুখেন্দু। তিনি লিখেছিলেন, ঘটনার ৩ দিন পর স্নিফার ডগ আনা হয়েছে। কিন্তু সেই দাবি ঠিক নয় বলে পাল্টা দাবি পুলিশের।
সঞ্জয়ের সাইকোলজিক্যাল টেস্ট করছে CBI
আরজি কর-কাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের সাইকোলজিক্যাল পরীক্ষা শুরু করেছে CBI বিশেষজ্ঞদের একটি টিম।গতকালই কলকাতায় পৌঁছেছিল সেই বিশেষজ্ঞ টিম। পরীক্ষা শুরু করেছেন তাঁরা।
সিপি-র গ্রেফতারির দাবির বিরোধিতা কুণালের
কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের গ্রেফতারির দাবি করেছেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। সেই দাবির বিরোধিতা করলেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, 'আরজি কর মামলারও বিচার দাবি করছি। কিন্তু সিপি সংক্রান্ত এই দাবির তীব্র বিরোধিতা। তথ্য পাওয়ার পর তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে সিপি তাঁর কাজ করছিলেন এবং তদন্ত ঠিকঠাক এগোচ্ছিল। এই ধরনের পোস্ট দুর্ভাগ্যজনক, তাও আমার সিনিয়র নেতার কাছ থেকে।'
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বিদেশিরাও
ইস্টবেঙ্গলের ফিজিও শ্যানন আলভারেজ তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিবাদে সামিল হলেন।
আরজি কর হামলায় ধৃত আরও ২
আরজি কর হাসপাতালে হামলার ঘটনায় আরও ২ জনকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। এই ঘটনায় মোট ধৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৩২।
মমতার সরকার সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ, বললেন সুকান্ত
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি রজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। লিখলেন, কলকাতা পুলিশ কি এতটাই অযোগ্য যে তারা খেলোয়াড়দের এবং ফুটবল ম্যাচের নিরাপত্তা দিতে পারে না? . কলকাতা পুলিশের নিরাপত্তা দিতে অক্ষমতার কারণে ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগান ডার্বি বাতিল করেছে।
লকেট ও ২ চিকিৎসককে তলব
আরজি কর-কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ ও গুজব ছড়ানোর অভিযোগে চিকিৎসক কুণাল সরকার, চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামী ও বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়কে তলব করেছেকলকাতা পুলিশ। তাঁদের প্রত্যেকেই বেলা ৩টের মধ্যে লালবাজারে তলব করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশে দুটি ভিন্ন মামলা দায়ের করা হয়েছে। একটি নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশের জন্য, অন্যটি ভুল তথ্য ছড়ানোর জন্য। তদন্ত এবং পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়ানোর জন্য দুই চিকিৎসককে তলব করা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশের অভিযোগে লকেট চট্টোপাধ্যায়কে তলব করা হয়েছে।
নির্যাতিতাকে নিয়ে নির্ভয়ার মা
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মহিলা আবাসিক চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন প্রসঙ্গে নির্ভয়ার মা আশা দেবী বলেন, "কী হয়েছে ওই কন্যার সঙ্গে, যদি একাধিক ব্যক্তি থাকে, সব অভিযুক্তকে অবিলম্বে ধরা উচিত... তাদের অবিলম্বে শাস্তি হওয়া উচিত। এখন পর্যন্ত, এটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে মেয়েটি একজনের দ্বারা লাঞ্ছিত হয়েছে নাকি গণধর্ষণ হয়েছে...এমন জঘন্য অপরাধ একজন ডাক্তারের সঙ্গে ঘটেছে যখন সে হাসপাতালে কর্তব্যরত ছিল...যদি ডাক্তাররা নিরাপদ না থাকে হাসপাতালের ভিতরে, আমরা সাধারণ মহিলা এবং মেয়েদের সম্পর্কে কী ভাবতে পারি।"
আরজি কর হাসপাতালে ৭ দিনের জন্য ১৬৩ ধারা জারি
শহরের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আরও কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে পুলিশ। শনিবার রাতে খবর এসেছে, আরজি কর হাসপাতাল চত্ত্বরে বেশ কিছুটা এলাকা জুড়ে ১৬৩ ধারা জারি করতে চলেছে প্রশাসন। নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, আরজি কর চত্ত্বরে করা যাবে না জমায়েত। ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহতি আইন অনুসারে এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ১৮ থেকে ২৪ অগাষ্ট, পাঁচজনের বেশি লোকের জমায়েত করা যাবে না নির্দিষ্ট এলাকাগুলিতে। একদিকে জে কে মিত্র রোড ক্রসিং আর অন্যদিকে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়। এই বরাবর উত্তর ও দক্ষিণের বেশ কিছুটা এলাকা এই নির্দেশের আওয়াত আসতে চলেছে। করা যাবে না কোনওরকমের মিছিল, যাবে না দেওয়া ধর্নাও। বাতিল করতে হবে সমস্ত কর্মসূচি। ৫ জনের বেশি জমায়েত হলে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিত আইনের ২২৩ ধারা অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে কলকাতা পুলিশ। কলকাতা পুলিশের তরফে এমনটাই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
সন্দীপ ঘোষকে ১৩ ঘণ্টা জেরা
শনিবারআর জি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডক্টর সন্দীপ ঘোষকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে CBI। ১৩ ঘণ্টা পর সিবিআই অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন সন্দীপ ঘোষ। সিবিআই এখন অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জন্য দিল্লি থেকে CFSL (সেন্ট্রাল ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি) দল শনিবার কলকাতায় পৌঁছেছে। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে পরীক্ষা করবে দলটি। এই পরীক্ষার মাধ্যমে সিবিআই দল অভিযুক্তের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে এবং তার মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হবে। কলকাতা পুলিশ ঘটনার দ্বিতীয় দিনে ভাঙা হেডফোন এবং সিসিটিভি থেকে অভিযুক্তদের শনাক্ত করেছে এবং তারপরে সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করেছিল। অভিযুক্ত তার অপরাধ স্বীকার করেছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদীকে চিঠি লিখেছে IMA
এই ঘটনার প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ চলছে এবং মানুষ নির্যাতিতার বিচার দাবি করছে।যে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ) কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজের মহিলা ডাক্তারের নৃশংস হত্যার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একটি চিঠি লিখেছে। আইএমএ তার চিঠিতে লিখেছে যে '৯ অগাস্ট, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের স্নাতকোত্তর ছাত্রীকে কর্তব্যরত অবস্থায় নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছিল। এই ঘটনা চিকিৎসক মহল এবং গোটা দেশকে হতবাক করেছে। ১৪ অগাস্ট রাতে একদল জনতা হাসপাতাল ভাংচুর করে, যাতে ঘটনাস্থলসহ হাসপাতালের অনেক অংশ ভাংচুর করা হয়। পেশার প্রকৃতির কারণে চিকিৎসকরা, বিশেষ করে মহিলা চিকিৎসকরা হিংসার শিকার হন। হাসপাতাল ও চত্বরে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কর্মকর্তাদের কাজ। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনাটি হাসপাতালগুলিতে হিংসাকে সামনে নিয়ে এসেছে।
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ছবি সরানোর দাবি
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে মৃত চিকিৎসকের ছবি, নাম ও পরিচয় মুছে ফেলার আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বলা হয়েছে, মৃত চিকিৎসকের ছবি ও তার পরিবারের পরিচয় প্রকাশ করে পরিবারের সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে। আবেদনে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রায় সব বড় প্লাটফর্মকে পক্ষ করা হয়েছে।২০ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টে এই আবেদনের শুনানি হবে।
কেন্দ্রকে ২ ঘণ্টা অন্তর রিপোর্ট দিতে হবে
আরজি কর-কাণ্ডের জের, এবার রাজ্যে রাজ্যে পৌঁছল কেন্দ্রের কড়া বার্তা। আরজি কর সংক্রান্ত প্রতিবাদ কিছু হলেই জানাতে হবে কেন্দ্রকে। এমনকী প্রতিবাদ কিংবা আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত পরিস্থিতি জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফ্যাক্স মারফৎ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। প্রতি ২ ঘণ্টা অন্তর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে জানাতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 'কেন্দ্রকে ২ ঘণ্টা অন্তর রিপোর্ট দিতে হবে রাজ্যের এডিজি আইনশৃঙ্খলাকে', সমস্ত রাজ্য, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলকে বার্তা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের।