Advertisement

Kasba Student Death: কসবায় স্কুলের ৫ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু ছাত্রের, 'খুন হয়েছে,' অভিযোগ বাবার

সোমবার ফের এক ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা ঘটল কলকাতায়। কসবার একটি স্কুলের ৫ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ক্লাস টেনের এক ছাত্রের। পরিবারের অভিযোগ, স্কুলের মধ্যে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাদের ছেলেকে।

প্রতীকী ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 04 Sep 2023,
  • अपडेटेड 8:50 AM IST
  • সোমবার ফের এক ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা ঘটল কলকাতায়।
  • কসবার একটি স্কুলের ৫ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ক্লাস টেনের এক ছাত্রের।

সোমবার ফের এক ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা ঘটল কলকাতায়। কসবার একটি স্কুলের ৫ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ক্লাস টেনের এক ছাত্রের। পরিবারের অভিযোগ, স্কুলের মধ্যে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাদের ছেলেকে। ঘটনাটি ঘটেছে কসবার রথতলার সিলভার পয়েন্ট স্কুলে (Silver Point school)। পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার দুপুরে স্কুলের ৫ তলা থেকে পড়ে যায় দশম শ্রেণির এক ছাত্র। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেছেন চিকিৎসক। 

কীভাবে ওই ছাত্রের মৃত্যু হল তা নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। ছাত্রের বাবার অভিযোগ, তাঁর উপর আগে থেকেই অন্য কারণে ক্ষোভ ছিল স্কুল কর্তৃপক্ষের।  সোমবার দুপুরে ওই ছাত্রকে গুরুতর আহত অবস্থায় নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ছাত্রটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

ছাত্রের বাবা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আজ একটি প্রজেক্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল। দিতে পারেনি বলে ওকে বকাবকি করা হয়েছিল। কান ধরে দাঁড় করিয়েও রাখা হয়েছিল সবার সামনে। নিশ্চয়ই ও অপমানিত বোধ করেছিল।’’ কী ভাবে ওই পড়ুয়া পাঁচ তলায় পৌঁছল, সেই প্রশ্ন তুলে স্কুলের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে মৃত ছাত্রের পরিবার। এমনকি, তাঁদের দাবি স্কুল কর্তৃপক্ষের বয়ানেও অসঙ্গতি রয়েছে।

ছাত্রের বাবার আরও অভিযোগ, ‘আমার ওপর অন্য এক কারণে স্কুল কর্তৃপক্ষের রাগ ছিল। করোনা পর্বে স্কুলের বেতন কমানো নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলাম। অভিভাবকদের একত্রিত করে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। শেষ পর্যন্ত অভিভাবকদের চাপে ৩৩ শতাংশ বেতন কমাতে বাধ্য হয়েছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এই ঘটনার পর আমাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তখনই ভেবেছিলাম আমার ছেলের ক্ষতি করবে স্কুল কর্তৃপক্ষ।’ এরপরই তিনি যোগ করেন, ‘আমার মনে হয় আমার ছেলেকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে ওরা।’

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement