Advertisement

Supreme Court RG Kar Hearing: প্রধান বিচারপতি থাকবেন না, বৃহস্পতিতে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা

বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর-কাণ্ডের মামলার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা জারি হল। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে শুনানি হওয়ার কথা ছিল।

প্রধান বিচারপতি থাকবেন না, বৃহস্পতিতে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 04 Sep 2024,
  • अपडेटेड 9:13 PM IST
  • বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর-কাণ্ডের মামলার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা জারি হল
  • সিজেআই চন্দ্রচূড় আগামীকাল শুনানিতে হাজির থাকবেন না

বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর-কাণ্ডের মামলার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা জারি হল। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন প্রকাশিত সার্কুলার অনুযায়ী সিজেআই চন্দ্রচূড় আগামীকাল শুনানিতে হাজির থাকবেন না। তাই ওই বেঞ্চের অবশিষ্ট বিচারকরা মামলার শুনানি করবেন কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা জারি হয়েছে। অন্য বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করলে বা না করলে তা সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হবে।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে মামলাটির এখনও পর্যন্ত ২ বার শুনানি হয়েছে। এই বেঞ্চে প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র রয়েছেন। বুধবার একটি নোটিশে বলা হয়েছে যে প্রধান বিচারপতি থাকবেন না। তাই আরজি কর মামলার শুনানি নিয়ে জারি হয়েছে অনিশ্চয়তা। বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ অবশ্য তাঁদের হাতে থাকা মামলাগুলির শুনানি করবে।

সুপ্রিম কোর্টের নোটিশে বলা হয়েছে, 'ভারতের মাননীয় প্রধান বিচারপতি বৃহস্পতিবার আদালতে থাকবেন না। তাই, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং মাননীয় বিচারপতি মনোজ মিশ্রের সমন্বয়ে গঠিত প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বসবে না। এই বেঞ্চের সামনে তালিকাভুক্ত বিষয়গুলি শুনানি করা হবে না।'

৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সেমিনার হলে এক তরুণী ডাক্তারের মৃতদেহ পাওয়া যায়। অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেহ উদ্ধার হয়। রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এই ঘটনার পর রেসিডেন্ট ডাক্তারদের মধ্যে ক্ষোভ বেড়ে যায়। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। হাইকোর্ট মামলা উঠলে তার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পরে সুপ্রিম কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিতভাবে মামলা গ্রহণ করে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement