Advertisement

চাকরির নামে প্রতারণার অভিযোগ! শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ রাখাল গ্রেফতার

তারা ২ লক্ষ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ। চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই টাকা নেওয়া হয়েছিল।

শুভেন্দু অধিকারী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 Jun 2021,
  • अपडेटेड 12:07 AM IST
  • শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাখাল বেরাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
  • তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে
  • ওই ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মানিকতলা থানার পুলিশ

রাজ্য়ের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)-র ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাখাল বেরাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মানিকতলা থানার পুলিশ। শনিবার তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, গ্রেফতার হওয়া আর একজনের নাম চঞ্চল বেরা। তারা ২ লক্ষ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ। চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই টাকা নেওয়া হয়েছিল। অভিযুক্তদের বাড়ি উত্তর ২৪ পরগণা জেলার অশোকনগর-কল্যাণগড়ে।

আরও জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওই ঘটনা ঘটেছিল বলে জানা গিয়েছে।

এদিকে, কেশপুরের চায়ের দোকানে বিজেপি কর্মীর বসা নিয়ে ফতেয়া জারি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেস। এ নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। শনিবার এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর করা মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হল।

শনিবার পানিহাটিতে এক অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে তিনি দাবি করেন, বাংলার চল্লিশ লক্ষ শ্রমিক বাংলার বাইরের রাজ্যে কাজ করেন। গাজিয়াবাদ, সুরাট নয়ডায় কাজ করেন তাঁরা। সেখান আমরা ইচ্ছা করলে তাদের কাজ বন্ধ করে দিতে পারি। কিন্তু বিজেপি এটা করে না।

ওই ঘটনার নিন্দা করে শুভেন্দু বলেন, বাঙালি হিসেবে লজ্জা। শুধু বাংলায় চর্চা হচ্ছে না। বাইরে চর্চা হচ্ছে। সভ্য সমাজে এই ঘটনা বাঙালি হিসেহে আমাদের মাথা হেঁট করে দিয়েছে। কেশপুরের বিজেপি কর্মীদের চা খাওয়া থেকে বয়কট করবেন। তবে আমরা এটা করতে চাই না। আপনাদের কাজ বন্ধ করতে পারি। কিন্তু বিজেপি এটা করে না।

তিনি বলেন, বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাংলার ৪০ লক্ষ লোক কাজ করেন। মমতা কাজ দিতে পারেননি। এত দম্ভ রাখা উচিত। একটা দেশের মধ্যে আলাদা প্রদেশে, দেশের বাইরে নয়, সংবিধানের বাইরে নয়। দম্ভ বেশিদিন চলে না। উল্লেখ্য, ওই ঘটনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

Advertisement

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন, কয়লা, বালি পাচারে মতো কাজে দলের কর্মীদের নাম যেন না জড়ায়। এ নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন এটা হলে ভালো তবে নিজের ঘর থেকে শুরু করলেই ভালো। তাড়াহুড়ো কেন? একমাস তো হল।

এদিন পানিহাটিতে ভেঙে যাওয়া শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় মূর্তি দলীয় কর্মীদের হাতে তুলে দিতে এসে এই কথা বলেন শুভেন্দু অধিকার। তিনি অভিযোগ করেন, একটা নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে, বিশেষ করে যাঁরা সনাতন ধর্ম মানেন, তাঁদের সকলের ওপর অত্যাচার হচ্ছে। নৈহাটি, ভাটপাড়া থেকে শুরু করে রাজ্যের সর্বত্র এই ঘটনা ঘটছে, এটা সকলেই জানে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement