Advertisement

Kunal On Saayoni Ghosh: সায়নী কোথায়? কুণালের দাবি, 'উল্টো রথে উপোস করে দুর্বল'

শুক্রবার তাঁর সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেওয়ার কথা। অথচ নোটিসের পর থেকে 'বেপাত্তা'! দলীয় কর্মসূচিতেও দেখা যাচ্ছে না। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে কোথায় গেলেন সায়নী?

সায়নীক নিয়ে মুখ খুললেন কুণাল ঘোষ।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 29 Jun 2023,
  • अपडेटेड 9:01 PM IST
  • ইডি নোটিসের পর থেকে বেপাত্তা সায়নী।
  • এনিয়ে মুখ খুললেন কুণাল ঘোষ।

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষকে তলব করেছে ইডি। তার পর থেকে খোঁজ নেই তাঁর। বাড়িতেও নেই সায়নী। কোথায় গেলেন যুব তৃণমূলের সভানেত্রী? শুক্রবার তাঁর সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেওয়ার কথা। অথচ নোটিসের পর থেকে 'বেপাত্তা'! দলীয় কর্মসূচিতেও দেখা যাচ্ছে না। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে কোথায় গেলেন সায়নী? এনিয়ে প্রশ্নে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ দাবি করলেন,উল্টো রথের উপোস করে দুর্বল হয়ে পড়েছেন সায়নী।

এ দিন কুণাল বলেন,'রথ, উল্টোরথ গেল, উপোস ছিল হয়ত, বলতে পারব না। জগন্নাথ দেবের পুজোর ব্যাপার আছে।' কিন্তু দলের প্রচারেও তো দেখা যাচ্ছে না সায়নীকে? কুণালের জবাব,'উপোস করে যদি দুর্বল লাগলে জেলায় গিয়ে হাঁটবেন নাকি! আমার সঙ্গে কথা হয়নি। তবে আমার ধারনা উল্টোরথে উপোস করেছিলেন, দুর্বল আছেন।'

সেই সঙ্গে পঞ্চায়েত ভোটের আগে কুণালকে ডাকার নেপথ্যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র থাকার ইঙ্গিতও দিয়েছেন কুণাল। তাঁর কথায়,'ভোটের মুখে কখনও অভিষেককে ডাকা হচ্ছে, কখনও তাঁর স্ত্রী-কে ডাকা হচ্ছে, কখনও শাসক দলের নেতাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তদন্ত নিয়ে কিছু বলছি না। কিন্তু ভোটের মুখে এগুলো করে আমাদের নেতা অভিষেককে হ্যারাস করছে। এখন আবার চিঠি দিয়ে বলছে ভোটের সময় আসতে।'

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন কুন্তল ঘোষ। তারপরই উঠে আসে সায়নীর নাম। সায়নীর সঙ্গে কুন্তলের নানা ছবিও প্রকাশ্যে আসে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতারের পরে তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ দল থেকে বহিষ্কৃত হন। কুন্তলের একাধিক সম্পত্তি কেনাবেচাতে নাম জড়িয়েছে সায়নীর, বলে দাবি করে ইডি। কুন্তলের সঙ্গে কোনও আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা। কুন্তলকে চেনেন কিনা শুক্রবার তাঁকে এসব প্রশ্ন করতে পারে ইডি। প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে বহিষ্কৃত যুব নেতা কুন্তল ঘোষকে নিয়ে সম্পর্কে মন্তব্য করেন সায়নী। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানিয়েছিলেন, "ও আমাদের যুব কমিটিতে রয়েছে। উনি হুগলির নেতা, তাই আমার সঙ্গে অনেক ছবি দেখা গিয়েছে। যিনি কয়েক হাজার মানুষের চোখের জল যাঁরা ফেলেছেন তাদের বিচার হবে। তাদের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার অধিকার কারও নেই। তা তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায় হোক বা কুন্তল ঘোষ। আমি যুব সভানেত্রী হিসেবে কোনও যুবনেতাকে সেফ গার্ড করব না।"

Advertisement


Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement