Advertisement

Abhishek Banerjee: ‘টানা ৪ দিন জেরা করলেও মেরুদণ্ড বিক্রি হবে না’ ED-র ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর অভিষেক

Abhishek Banerjee: শেষ হল ইডি-র (ED) ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ। টানা ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের শেষে ED অফিস থেকে বেরিয়ে এলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা বাক্যবাণে আক্রমণ করলেন তিনি।

তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Sep 2023,
  • अपडेटेड 10:24 PM IST
  • শেষ হল ইডি-র (ED) ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ।
  • টানা ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের শেষে ED অফিস থেকে বেরিয়ে এলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Abhishek Banerjee: শেষ হল ইডি-র (ED) ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ। টানা ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের শেষে ED অফিস থেকে বেরিয়ে এলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা বাক্যবাণে আক্রমণ করলেন তিনি। প্রথমেই বললেন, ‘সমন্বয় বৈঠকে যাতে যোগ না দিতে পারি, তার জন্যই বেছে বেছে আজকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।’

ঠিক ৯ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর আজ ইডির দফতর থেকে বেরোন অভিষেক। রাত পৌনে ৯টা নাগাদ ইডির দফতর থেকে বেরিয়ে তিনি বললেন, “এর আগে নিট ফল ছিল জ়িরো। এখন আরও ২ নম্বর কমলো, মাইনাস টু। নিট ফল মাইনাস টু।”

এর আগে গত ২০ মে সিবিআই অভিষেককে প্রায় ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বুধবার ইডির দফতরে হাজিরা দেওয়ার পর ৯ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর বাইরে আসেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক।

অভিষেক বললেন, “আমাকে টানা ৪ দিন জেরা করলেও মেরুদণ্ড বিক্রি হবে না। কারণ, বশ্যতা স্বীকার করতে আমরা জানি না। তবে ইডিকে আমি দোষ দিই না। নির্দেশ পালন করাই ওঁদের কাজ। প্রায় চোদ্দ মাস হল পার্থ গ্রেফতার হয়েছেন। তার পর কী হয়েছে বলুন?”

বুধবার ইডি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছিল। ওই দিনই আবার দিল্লিতে বিজেপি-বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের ‘সমন্বয় কমিটি’র প্রথম বৈঠক ছিল। এই কমিটির সদস্য হিসাবে ওই বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লিতে যাওয়ার কথা ছিল অভিষেকের। কিন্তু তার আগেই তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদকের কাছে ইডির নোটিস আসে। এ দিনই তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে এসে দেখা করতে বলে ইডি।

অভিষেক বলেন, “ইন্ডিয়া জোট আর তৃণমূলকে ভয় পাচ্ছে বিজেপি। এই ভাবে ইডিকে দিয়ে ডেকে পাঠিয়ে ধূপগুড়ির জ্বালা মিটবে না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় বারবার কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। যারা রাজনৈতিকভাবে লড়াই করতে পারে না, তারাই এভাবে এজেন্সির অপব্যবহার করে। যতবার আমাদের হয়রানি করা হবে, জনগণ ততই তৃণমূল কংগ্রেসকে সমর্থন করবে।”

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement