মোকার পর ধেয়ে আসেছে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়'। জানা গিয়েছে এই ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় শুক্রবার বিধ্বংসী রুপ নেবে। বাতাসের গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় থাকবে 155-165 কিলোমিটার। আর একটা সময় পর গতিবেগ পৌঁছাবে 180 কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। কেরালায় বর্ষার সূচনা আগামী দুই দিনের মধ্যে উত্তর-পূর্ব এবং দক্ষিণ রাজ্যগুলিতে তার আগমনের পথ প্রশস্ত করেছে। এদিকে দিল্লিতে এক সপ্তাহ পরে বৃষ্টি হতে পারে। শুক্রবার India Meteorological Department বা IMD জানিয়েছে ঘূর্ণিঝড় বিপরজয় আগামী 36 ঘন্টার মধ্যে আরও তীব্র হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী দুই দিনের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। অত্যন্ত তীব্র এই ঘূর্ণিঝড়টির শেষ আপডেট অনুযায়ী, আটই জুন গোয়া থেকে প্রায় 840 কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং মুম্বাই থেকে 870 কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে ছিল বলে জানা যায়। আইএমডি দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী ঋতুতে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে। শুক্রবার রাজধানী দিল্লিতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। মঙ্গলবার রাত সাড়ে 11টা নাগাদ দক্ষিণ পূর্ব আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় তৈরি হয়েছে। যা ক্রমশই গোয়া উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটি একটি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম। অর্থাৎ তীব্র থেকে অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। বিধ্বংসী রূপ নিতে পারে এই সাইক্লোন বিপর্যয়। এমনটাই অনুমান আবহাওয়াবিদদের অধিকাংশের।