নতুন বছরের শুরু থেকেই তুষারপাতের ফলে কাশ্মীর এখন পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। উপত্যকার নানা সমস্যা ভুলে হাজার হাজার পর্যটক এখন কাশ্মীর-মুখী। তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।
প্রবল তুষারপাতের ফলে চেহারাই বদলে গিয়েছে কাশ্মীরের রাস্তা-ঘাট, ঘর-বাড়ির। কেউ নতুন বছরের আনন্দে অনেক দিন পর স্বর্গরাজ্য ঘুরে দেখার সুযোগে ছুটে এসেছেন কাশ্মীরে, কেউ আবার মধুচন্দ্রিমা যাপনের জন্য বেছে নিয়েছেন বরফে মোড়া উপত্যকাকে। তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।
ঠিক যেমন, মহারাষ্ট্র থেকে রিশভ এবং আমি— দুই সদ্য বিবাহিত যুগল তাঁদের মধুচন্দ্রিমা যাপনের জন্য বেছে নিয়েছেন ভূ-স্বর্গকে। গুলমার্গে বরফে মোড়া স্বপ্নালু পরিবেশে নিজেদের জীবনের নতুন অধ্যায়টিকে স্মরণীয় করে রাখতে চান তাঁরা। তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।
রিশভ এবং আমির মতো অসংখ্য সদ্য বিবাহিত যুগলের কাছে বরফের চাদরে ঢাকা কাশ্মীরের নৈস্বর্গিক পরিবেশ এখন মধুচন্দ্রিমার সেরা ঠিকানা! তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।
রাজস্থান থেকে এখানে দ্বিতীয়বার বেড়াতে আসা রিচার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, প্রবল তুষারপাতের ফলে কাশ্মীরে আটকে পড়া পর্যটকদের আতিথেয়তায় কোনও খামতি হচ্ছে না। এখানে আটকে পড়া পর্যটকদের জন্য এখানকার মানুষ বিনামূল্যেই থাকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। তাই এখানে তিনি বার বার আসতে চান বলে জানিয়েছেন। তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।
পহলগাম হোটেল এবং রেস্তোঁরা মালিক সংগঠনের (PHROA) সভাপতি আসিফ ইকবাল বুর্জা জানান, করোনা মহামারি ও আরও নানা কারণে কাশ্মীরের পর্যটন শিল্প ধুঁকছিল। অনেকদিন পর এখানে পর্যটকদের ঢল দেখা গেল। আশা করা যায়, এ বছরটা ভালই যাবে! তথ্য ও ছবি: সুজা উল হক।