Advertisement

Anti Wrinkle Remedies: বলিরেখার- ত্বকের বার্ধক্য দূর করতে জীবন থেকে ত্যাগ করুন এই ৪ জিনিস

Anti Wrinkle Remedies: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক ঢিলা হতে থাকে এবং বলিরেখার সমস্যা বাড়তে থাকে। ভাল ডায়েট মেনে চললে, আপনার ত্বক টানটান থাকে এবং কোলাজেনও সঠিকভাবে তৈরি হয়।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 21 Mar 2023,
  • अपडेटेड 8:47 PM IST

প্রায়শই কম বয়সীদের মুখে বলিরেখা সহ আরও অন্যান্য সমস্যা দেখা যায়। বেশীরভাগ মানুষ সাধারণত যে ধরনের খাবার খান তা তাদের জীবন, ফিটনেস, সৌন্দর্য এবং বার্ধক্যজনিত রোগের ঝুঁকিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। যার কারণে বয়সের আগেই অনেক বেশি বয়স্ক দেখতে লাগে। এর অনেক কারণ রয়েছে। ত্বককে তরুণ রাখতে আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টির প্রয়োজন। চারপাশে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা, আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং এটি বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক ঢিলা হতে থাকে এবং বলিরেখার সমস্যা বাড়তে থাকে। ভাল ডায়েট মেনে চললে, আপনার ত্বক টানটান থাকে এবং কোলাজেনও সঠিকভাবে তৈরি হয়। যা, আপনার ত্বকে বলিরেখা সৃষ্টি করে না এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াটিকেও ধীর করে দেয়। এমন অনেক জিনিস আছে যা, আমাদের ত্বকের জন্য খুবই বিপজ্জনক। 

এই জিনিসগুলি খাওয়ার ফলে, আপনার বার্ধক্য প্রক্রিয়া খুব দ্রুত হয়ে যায় এবং বয়সের আগেই ত্বকে বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখা দেখা দিতে শুরু করে। জানুন, কোন জিনিস আপনার ত্বকের বলিরেখা বাড়ায়। সময়ের আগে বয়স্ক লুক এড়াতে, দূরে থাকুন এই জিনিস থেকে।

চিনি

চিনি স্বাস্থ্যের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ন্যূনতম সাদা চিনি খাওয়ার পরামর্শ দেন। খাবারে সাদা চিনির অতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যায়। ভাজা খাবারের মতো, সাদা চিনি কোলাজেন-উৎপাদনকারী হিসাবে জানা যায়। যার কারণে ত্বকে বলিরেখা, সূক্ষ্ম লাইনের সমস্যা বাড়তে থাকে।

ভাজাভুজি খাবার

মাসে এক- দু'বার ভাজাভুজি জ্ঝেলে খুব একটা কোন সমস্যা হয় না সাধারণত। তবে আপনি যদি প্রতিদিন ভাজা খাবার খান, তবে এটি আপনার ত্বকের অনেক ক্ষতি করতে পারে। এর পাশাপাশি এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও খুব বিপজ্জনক প্রমাণিত। তাই খেতে ভাল লাগলেও, এই ধরণের খাবার খাওয়ার আগে অবশ্যই এর ফল কী হতে পারে, সেটা ভেবে নিন। 

Advertisement

মাখন / মার্জারিন 

অতিরিক্ত মাখন খাওয়া ত্বকের জন্য ভাল বলে মনে করা হয় না। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা মার্জারিন বা মাখন একেবারেই খান না, তাদের ত্বকের বলিরেখা, সূক্ষ্ম লাইনের সমস্যা দেখা যায় না। এদিকে যারা প্রচুর পরিমাণে মার্জারিন বা মাখন খান, তাদের এই সমস্যা খুব বেশি দেখা যায়। ট্রান্স ফ্যাট এবং উদ্ভিজ্জ তেল থেকে মার্জারিন তৈরি করা হয়। যার কারণে এটি স্বাস্থ্যের জন্য মোটেই উপকারী না। অতিরিক্ত মাত্রায় মার্জারিন খাওয়া ত্বকের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এটি ত্বকের কোলাজেন এবং স্থিতিস্থাপকতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। পরিবর্তে আপনি খাবারে অলিভ অয়েল বা অ্যাভোকাডো তেল ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ত্বকের জন্য সঠিক বলে মনে করা হয়।

দুগ্ধজাত দ্রব্য 

দগ্ধজাত দ্রব্য সম্পর্কে প্রত্যেকের আলাদা মতামত রয়েছে। কেউ কেউ দুগ্ধজাত দ্রব্যকে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করেন। আবার কেউ কেউ এটিকে স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ বলে মনে করেন। এনিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। দুগ্ধজাত দ্রব্যের কারণে কিছু লোককে ত্বকের সমস্যায় পড়তে হয়। আবার কেউ কেউ কোনও প্রভাব দেখতে পান না। বৈজ্ঞানিকভাবে, দুগ্ধজাত পণ্য শরীরে প্রদাহ বাড়াতে পারে। যা, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের দিকে পরিচালিত করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস আপনার ত্বকে বার্ধক্য ভাব আনে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement