Advertisement

Diabetes Early Control Tips: ডায়াবেটিস ধরা পড়লেই সঙ্গে সঙ্গে এই বদল করুন, দ্রুত সারবে

Tips to keep Diabetes Under Control: রক্তে শর্করা ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। দেরি হলে বিপদ বাড়তে পারে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করলে ডায়াবেটিস পুরোপুরি সেরে যায়। আর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ প্রধান হাতিয়ার খাদ্যাভ্যাস।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কী করবেন?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 14 Jun 2022,
  • अपडेटेड 7:12 PM IST
  • রক্তে শর্করা ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
  • দেরী হলে বিপদ বাড়তে পারে।

ডায়াবেটিস মারাত্মক রোগ। এতে শরীরের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। সময়ে নিয়ন্ত্রণ না করা হলে ডায়াবেটিসের সঙ্গে আসে নানা অসুখবিসুখ। তাই রক্তে শর্করা ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। দেরী হলে বিপদ বাড়তে পারে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করলে ডায়াবেটিস পুরোপুরি সেরে যায়। আর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ প্রধান হাতিয়ার খাদ্যাভ্যাস। কারণ ডায়াবেটিস চিকিৎসায় সারে না। ডায়েট বদলেই আসে সাফল্য। 


এভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন

১। স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট খাবার বেছে নিন। ভাজা জিনিসের পরিবর্তে গোটা শস্য খান। এ ছাড়া খাবারে রাগি, জোয়ার ও পরিমিত ভাত রাখুন।

২। সকালে ঘুম থেকে উঠেই চা-কফি খাবেন না। পরিবর্তে সকালে মেথি এবং দারুচিনি চা খান।

৪। অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট খাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং নোনতা জাতীয় খাবার একেবারেই খাবেন না। কারণ এগুলো শরীরে প্রদাহ বাড়ায়।

৪। দুপুরের খাবারের আগে জামের ভিনেগার খেতে পারেন। এতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫। দিনের দু'টি বড় খাবারের মাঝে বাটারমিল্ক খান। যেমন মধ্যাহ্নভোজ এবং রাতের খাবারের মধ্যে বা সকালের প্রাতরাশ বা দুপুরের খাবারের মধ্যে। এতে করে বারবার খিদে পায় না।

৬। প্রাতঃরাশ, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের পরে অবশ্যই ১৫ মিনিটের জন্য হাঁটুন। এর ফলে রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৭। সকালে বা অফিস থেকে ফিরে শরীর চর্চা করুন। শরীর ঘামলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

৮। ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। আমের মতো মিষ্টি ফলও খাবেন না। 

( নারীদেহে কোথায় কোথায় চুল থাকলে সৌভাগ্যের প্রতীক? জানতে পড়ুন এই প্রতিবেদন- মহিলাদের শরীরের এই অংশগুলিতে লোম থাকা শুভ, মেলে লক্ষ্মীর আশিস )

Advertisement

সকালে কী খাবেন?

সিরিয়াল এবং দুধ - সকালের প্রাতরাশে দুধের সঙ্গে সিরিয়াল খেতে পারেন। দুধে থাকা প্রোটিন হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়, যে কারণে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে।
 
হোলগ্রেইন টোস্ট- সকালে পাইরুটি বা টোস্ট খেতে পছন্দ হলে সাদা রুটির পরিবর্তে সম্পূর্ণ শস্যের রুটি যেমন সয়া এবং ফ্ল্যাক্সসিড ব্রেড বেছে নিন। অলিভ অয়েলে ডিমও খেতে পারেন। মনে রাখবেন ব্রাউন ব্রেড এবং হোলমিল ব্রেড আলাদা। তাই কেনার সময় দেখে নিন। 

দই- টক দই দিয়ে দিন শুরু করতে পারেন। খেয়াল রাখবেন এতে যেন চিনি একেবারেই না থাকে। দইয়ে থাকা চিনি শুধু ডায়াবেটিসই নয় ওজনও বাড়ায়। ওজন বাড়লে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ে। সাধারণ দই বা তাজা ফলের সঙ্গে দই খেতে পারেন।

ওটস-টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওটস একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকায় রক্তে গ্লুকোজের ভারসাম্য বজায় রাখে। ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং হজম ঠিক করে। এটি হৃদরোগ থেকেও রক্ষা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি থাকে। দুধে মিশিয়ে বা খিচুড়ি করে ওটস খেতে পারেন। 

ফাইবারযুক্ত খাবার - ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে খাবারে ফাইবারের পরিমাণ বাড়াতে হবে। প্রাতরাশে শুকনো ফল বা কলা খেতে পারেন। 

আরও পড়ুন- ভাতে ভুঁড়ি হয় না, কোন উপায়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন?

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement