Fish Oil Benefits: মাছের অনেক গুণ রয়েছে। বাঙালি মাছ-ভাত ছাড়া থাকতে পারে না। এ কথা সবারই জানা। বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভাবস্থায় মাছের তেলের ব্যবহার ভ্রূণের বিকাশে সহায়ক। এর আরও গুন রয়েছে। যা আপনাকে অবাক করবে।
কেন ভাল মাছের তেল?
গর্ভাবস্থায় মাছের তেলে পাওয়া পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিপূরক ভ্রূণের অ্যালার্জি, কার্ডিওভাসকুলার এবং রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে গর্ভাবস্থায় মাছের তেল খাওয়া জন্মের পরে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।
আরও পড়ুন: মেটালিক শাড়িতে অনন্য Mouni Roy, শেয়ার করলেন সেই ছবি
আরও পড়ুন: Amazon দিচ্ছে এই গেজেটস, ৫০ টাকায় স্মার্টফোনকে বানান সুপারফোন
আরও পড়ুন: সাবওয়ে জুড়বে মেট্রোর বিমানবন্দর স্টেশন-দমদম এয়ারপোর্ট, শুরু কাজ
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার এক ইউনিভার্সিটির এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে মাছের তেল গর্ভের অভ্যন্তরে শিশুর বিকাশে সহায়তা করে এবং গর্ভপাতের ঝুঁকি কমায়।
ঘটনা হল এর পাশাপাশি মাছের আরও গুণ রয়েছে। সে ব্যাপারে জেনে নেওয়া যাক-
১. ক্যান্সারের থেকে বাঁচায়
যাঁরা নিয়মিত মাছ খান, তাঁদের ক্যান্সারের প্রবণতা কম। মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। যা ক্যান্সার থেকে আপনাকে রক্ষা করে। এটা খেলে স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। আপনি যদি নন-ভেজ পছন্দ করেন, তা হলে আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ ব্যবহার করা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে।
২. মস্তিষ্কের জন্য উপকারী
আপনি যদি চান আপনার সন্তান মস্তিষ্ক আরও শার্প হোক, তা হলে আজ থেকেই তাকে মাছ খাওয়ানো শুরু করুন। মাছে থাকা পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। মাছে পাওয়া যায় ফ্যাটি অ্যাসিড। যা মস্তিষ্ককে আরও শার্প তৈরির কাজে সাহায্য করে এবং স্মৃতিশক্তিও বাড়ায়। এর পাশাপাশি এতে উপস্থিত প্রোটিন থেকে মস্তিষ্কের নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
৩. হার্টের জন্য ভাল
হৃদরোগীদের জন্য মাছ খুবই উপকারী। এতে পাওয়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ড ও এর পেশিকে শক্তিশালী করে। মাছে চর্বির পরিমাণ কম থাকে। যে কারণে আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে না। মাছে পাওয়া যায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এটা হৃদপিণ্ডের সুরক্ষায় সাহায্য করে।