Advertisement

Heart Attack : ৩০ বছরেই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু পরেশ-পুত্রের, কীভাবে বুঝবেন আপনার হৃদযন্ত্রও থেমে যাবে ?

মাত্র ৩০ বছর বয়সে প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর ছেলে হীরকজ্যোতি অধিকারী। হীরকজ্যোতি নিজে একজন ডাক্তার ছিলেন। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসও করতেন। তবে শুক্রবার সকালে মারা যান তিনি। তাও হার্ট অ্যাটাকে। পারিবারিক সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বাবা পরেশচন্দ্র অথিকারীর সঙ্গে গল্প করছিলেন হীরকজ্যোতি। তাঁকে মেখলিগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি।

পরেশ অধিকারির ছেলে
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ও কলকাতা ,
  • 28 Oct 2023,
  • अपडेटेड 4:46 PM IST
  • মাত্র ৩০ বছর বয়সে প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর ছেলে হীরকজ্যোতি অধিকারী
  • কীভাবে হল হার্ট অ্যাটাক

মাত্র ৩০ বছর বয়সে প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর ছেলে হীরকজ্যোতি অধিকারী। হীরকজ্যোতি নিজে একজন ডাক্তার ছিলেন। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসও করতেন। তবে শুক্রবার সকালে মারা যান তিনি। তাও হার্ট অ্যাটাকে। পারিবারিক সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বাবা পরেশচন্দ্র অথিকারীর সঙ্গে গল্প করছিলেন হীরকজ্যোতি। তাঁকে মেখলিগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি। 

সাধারণভাবে মনে করা হয়, হার্ট অ্যাটাক অল্প বয়সে হয় না। ৫০ বছরের বেশি যাঁদের বয়স তাঁদের হৃদযন্ত্র বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে তা যে সত্যি নয় তা যেন প্রমাণিত হল। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, হার্ট অ্যাটাকের একাধিক কারণ থাকতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হল উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত ধুমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি। এছাড়াও বাইরে বেশি বেশি খাওয়া, কথায় কথায় উত্তেজিত হয়ে পড়া, মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক না থাকা ইত্যাদি হঠাৎ করে হৃদযন্ত্র স্তব্ধ করে দিতে পারে। কোনও কোনও চিকিৎসকরে মতে, পরিবারের কারও হার্ট অ্যাটাকের হিস্ট্রি থাকলেও তা হতে পারে। তবে এটাই যে একমাত্র কারণ তা কিন্তু নয়। 

সাম্প্রতিককালে আবার জিমেও হার্ট অ্য়াটাকের ঘটনা ঘটছে। এর কারণ, শরীরের উপর অতিরিক্ত চাপ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যেটা হয় তা হল, শরীরের কাজ করার ক্ষমতা থাকে না। দির্ঘদিনের এই অভ্যাসের ফলে সেই পুরুষ বা মহিলা মোটা হতে শুরু করেন। তারপর একদিন হঠাৎ জিমে গিয়ে খুবই পরিশ্রম করতে শুরু করেন। এতে হার্টের উপর চাপ পড়ে। তখনই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। 

কীভাবে বুঝবেন আপনারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে? 

আপনার হার্ট যে দুর্বল তা প্রাথমিক কতগুলি লক্ষণ থেকেই আপনি বুঝতে পারবেন। আসুন জেনে নিই সেগুলো কী কী। 

Advertisement

শ্বাসকষ্ট হল এর অন্যতম লক্ষণ। যদি আপনার শ্বাসকষ্ট থাকে, অল্প পরিশ্রম করলেই বেশি হাঁপিয়ে পড়েন বা শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে আপনার ডাক্তার দেখানো দরকার। 

মাঝেমধ্যেই বুক চিনচিন কিংবা বুকে ব্যথা হলেও তা হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে। অনেকে মনে করেন, বুকের ডানদিকে ব্যথা হলে হার্ট অ্যাটাকের চান্স নেই। তবে এই ভাবনা একদম ভুল। বুকের যে কোনও দিকেই হওয়া ব্যাথা ক্ষতিকর প্রমাণিত হতে পারে। 

গলা, চোয়াল, পিঠ, হাতে ব্যথাকে কখনও অ্যাভোয়েড করবেন না। এর ফল হতে পারে মারাত্মক। 

এছাড়াও পা, গোড়ালি, পায়ের পাতায় ফুলে যেতে থাকে। এটিও হৃদরোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।


তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, হার্টকে বুঝতে গেলে শরীরের গতিবিধি ঠিক রাখতে হবে। কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি থাকলে কখনও শরীরের সমস্যাকে অ্যাভোয়েড করবেন না। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement