Advertisement

Cholesterol: কোলেস্টেরল বেড়েছে? দেহের এই অঙ্গগুলির অসহ্য ব্যথাই বুঝিয়ে দেবে

Cholesterol: দেহে ভাল-খারাপ দু'ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এইচডিএল ও এলডিএল মানুষের দেহে এই ২ রকমের কোলেস্টেরল থাকে। এর মধ্যে দ্বিতীয় কোলেস্টেরলটি একেবারে খারাপ। দেহে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়বেই পড়বে। এই কোলেস্টেরল বাড়লে দেখা দিতে পারে স্ট্রোক ও হৃদরোগও।

কোলেস্টেরল
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Jan 2024,
  • अपडेटेड 6:05 PM IST
  • দেহে ভাল-খারাপ দু'ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এইচডিএল ও এলডিএল মানুষের দেহে এই ২ রকমের কোলেস্টেরল থাকে।

দেহে ভাল-খারাপ দু'ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এইচডিএল ও এলডিএল মানুষের দেহে এই ২ রকমের কোলেস্টেরল থাকে। এর মধ্যে দ্বিতীয় কোলেস্টেরলটি একেবারে খারাপ। দেহে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়বেই পড়বে। এই কোলেস্টেরল বাড়লে দেখা দিতে পারে স্ট্রোক ও হৃদরোগও। কিন্তু মুশকিল হল, দেহে কোলেস্টেরল বাড়লেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষের পক্ষে তা বোঝা কঠিন। অধিকাংশ সময়ে কোলেস্টেরলের সমস্যা বেড়ে গেলেও বোঝা যায় না। তাই সময় থাকতে থাকতে উপসর্গগুলি চিনে নেওয়া জরুরি।

কোথায় কোথায় ব্যথা হতে পারে
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় এই কোলেস্টেরল নিয়ে গবেষণা করা করা হয়েছে। সেই গবেষণা অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের সমস্যা বেড়ে গেলে নিতম্ব, পায়ের পাতা ও ঊরুর পেশিতে ব্যথা হতে পারে। কিন্তু এটা হওয়ার পিছনে কারণ কী?

কেন ব্যথা হয়?
আসলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত প্রবাহিত হয় ধমনীর মাধ্যমে। আর কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে এইসব ধমনীগলির মধ্যে ফ্যাটের আস্তরণ তৈরি হয়ে যায়। একে ‘অ্যাথেরোস্ক্লেরসিস’ বলে। এই আস্তরণ তৈরির ফলে রক্ত চলাচলের পথ রুদ্ধ হয়ে আসতে পারে। তৈরি হতে পারে ‘প্লাক’। এই ধরনের প্লাক তৈরি হলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত ঠিক মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে না। দেহের প্রান্তিক অঙ্গগুলিতে তৈরি হওয়া এই সমস্যাকে বলে ‘পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ’ বা ‘পিএডি’। এই অসুখেই ব্যথা হয় বিভিন্ন অঙ্গে।

কোলেস্টেরলের উপসর্গ
এই রোগে পায়ের একাধিক অংশে ব্যথা ও টান ধরার সমস্যা দেখা দিতে পারে। পায়ের পাতা, নিতম্ব, থাই ও ঊরুর পেশিতে সবচেয়ে বেশি ব্যথা অনুভূত হয়।  হাঁটতে গেলেও হতে পারে ব্যথা। তা ছাড়া পা নীলচে হয়ে আসা, ক্ষত শোকাতে দেরি হওয়া কিংবা এক পায়ের পাতার উষ্ণতা অন্য পায়ের তুলনায় কম হওয়াও এই রোগের লক্ষণ। অনেকেই এই ব্যথাগুলিকে অবহেলা করেন বা এড়িয়ে যান। তবে শরীরের এইসব জায়গায় ব্যথা হলে অবশ্যই তা এড়িয়ে না গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।    
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement