Advertisement

Pointed Gourd Side Effects: কখন পটল খাওয়া বন্ধ করা উচিত-কাদের বেশি খাওয়া উচিত নয়

Pointed Gourd Side Effects: পটল বেশি খেলে বিভিন্ন সমস্যাতেও ভুগতে হতে পারে(Pointed Gourd Side Effects)। বিশেষজ্ঞরা বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পটল খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো (Pointed Gourd Side Effects)। জানুন, কখন পটল খেতে নেই এবং খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে।

পটল। প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 01 Sep 2022,
  • अपडेटेड 11:31 AM IST
  • কখন পটল খাওয়া বন্ধ করা উচিত
  • কাদের বেশি খাওয়া উচিত নয়
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Pointed Gourd Side Effects: পটল খান না, এমন বাঙালি খুবই কম রয়েছেন। পটল খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। বিভিন্ন তরকারিতে পটল দেওয়া হয়। আবার পটল দিয়ে কেউ কেউ আলাদা রেসিপিও তৈরি করেন। যেমন পটল চিংড়ি। পটল ভাজাও খুব বিখ্যাত। তবে পটল বেশি খেলে বিভিন্ন সমস্যাতেও ভুগতে হতে পারে(Pointed Gourd Side Effects)। বিশেষজ্ঞরা বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পটল খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো (Pointed Gourd Side Effects)। জানুন, কখন পটল খেতে নেই এবং খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে।

কী কী সমস্যা হতে পারে

কয়েকজন পটল খাওয়ার পরে বমি হওয়া, বমি বমি ভাব বা ত্বকের অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগতে পারেন। ফলে যাঁরা অ্যালার্জির সমস্যাতে বেশি ভোগেন, তাঁদের পটল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। যদি একজন ব্যক্তি অস্ত্রোপচারের সময় বা তার কয়েক দিন আগে পটল খান, তবে তাঁর শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। এর ফলে অস্ত্রোপচারের সময় সমস্যা তৈরি করতে পারে। ফলে অস্ত্রোপচারের কয়েক দিন আগে পটল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, যদি সম্ভব হয় ১-২ সপ্তাহ আগে খাওয়া বন্ধ করুন। যদি কোনও ব্যক্তি বেশি পরিমাণে পটল খান, তাহলে নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে। এর জেরে ক্লান্তি, মাথাব্যথা, অস্থিরতা, অলসতা ইত্যাদির মতো সমস্যা বাড়তে পারে। যদিও পটল খাওয়ার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং স্ট্রেসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। তবে খুব বেশি খাওয়া ক্ষতির কারণ হতে পারে।

সতর্ক থাকা উচিত

বিশেষজ্ঞরা বলেন, গর্ভবতী মহিলাদের পটল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এই সময়ে পটল খাওয়ায় বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তবে এমন কোনও সমস্যা হলে শুরুতেই সতর্ক থাকা উচিত। সাধারণত প্রত্যেক সবজির উপকারের পাশাপাশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকে। তাই পটল বেশি পরিামাণে খাওয়া ক্ষেত্রে সাবধান থাকা প্রয়োজন। এমন কোনও লক্ষণ হলে প্রথমেই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া দরকার।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement