Advertisement

Refined Flour Alternatives: ওজন থেকে সুগার নিয়ন্ত্রণ, ময়দা-আটা ছেড়ে গরমে খান এই ৫ রুটি

ময়দা, আটায় পেটের সমস্যা আরও বাড়ে। পাশাপাশি ওজনও বৃদ্ধি পায়। সে কারণে তিন ধরনের আটার রুটি ব্যবহার করতে পারেন। যা গরমে পেট ঠান্ডা রাখে। সেই সঙ্গে ক্যালোরি কম থাকায় বাড়ে না ওজন। তিন ধরনের আটা খেতে পারেন এই গরমে।   

refined flour alternatives
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 20 Mar 2023,
  • अपडेटेड 6:39 PM IST
  • তিন ধরনের আটার রুটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • গরমে পেট ঠান্ডা রাখে।

গরমকাল শুরু হয়ে গিয়েছে। আর গরমে ত্বক ও পেটের নানা সমস্যা দেখা দেয়। পেট গরম হলে গ্যাসের হতে পারে। পেট ফুলেও যায়। শুধু তাই নয় পেট গরম হলে  গ্যাস্ট্রাইটিস, আলসার, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম এবং বদহজম ইত্যাদি অসুখ হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের গরমে পেটের সমস্যা বেশি হয়। গরমে পেট ঠান্ডা রাখা সুগারের রোগীদের জন্য খুবই জরুরি। ডায়াবেটিস রোগীদের এমন জিনিস খাওয়া উচিত যা পেট ঠান্ডা রাখতে পারে। তাই আটা ও ময়দা ছেড়ে দেওয়াই শ্রেয়। কারণ আটা, ময়দা পেট গরম করে। অনেকে মোটা হওয়ার ভয়েও আটা, ময়দা ছেড়ে দিয়েছেন। ময়দায় রয়েছে প্রচুর ফ্যাট। তাই তিন ধরনের বিকল্প আটার সন্ধান দেওয়া হল-  

ময়দা, আটায় পেটের সমস্যা আরও বাড়ে। পাশাপাশি ওজনও বৃদ্ধি পায়। সে কারণে তিন ধরনের আটার রুটি ব্যবহার করতে পারেন। যা গরমে পেট ঠান্ডা রাখে। সেই সঙ্গে ক্যালোরি কম থাকায় বাড়ে না ওজন। তিন ধরনের আটা খেতে পারেন এই গরমে।   

জোয়ার- জোয়ারের আটা স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। পেট ঠান্ডাও রাখে। জোয়ার আসে মিলেটে। খনিজ, প্রোটিন এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের মতো পুষ্টিগুণ জোয়ারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা হল, জোয়ারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম। ফলে ওজন বাড়ে না। জোয়ার রক্তে শর্করাকে কমিয়ে আনে। অগ্ন্যাশয়কে ইনসুলিন তৈরি করতে সহায়তা করে। জোয়ার হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে। টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।  পুষ্টিবিদরা বলছেন,পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ প্রচুর পরিমাণে থাকে জোয়ারে। ক্যালশিয়ামের ঘাটতিও পূরণ হয়। হাড়ের যত্ন নিতে জোয়ারের রুটি খান। জোয়ার হৃদ্‌যন্ত্রও ভালো রাখে।

আরও পড়ুন- ৫০-র পরেও যৌবন, এখন থেকে খান এই ৫ পুষ্টিকর খাবার

Advertisement

রাগি- রাগির আটা একটু লালচে মতো দেখতে। রাগির আটা খেলে রোগা হতে পারেন। রাগির আটায় থাকে প্রচুর আয়রন। যাঁদের হিমোগ্লোবিন কম রয়েছে তাঁরা এই আটা খেতে পারেন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, রাগিতে ক্যালোরির পরিমাণ অনেকটা কম। প্রোটিনের পরিমাণ বেশি। তাই এই আটা স্বাস্থ্যকর।   

বাজরা- ওজন কমাতে কার্যকর বাজরার রুটি। পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তচাপও। বাজরা ডিটক্সও করে। ত্বকের জন্য বাজরা দারুণ উপকারী। বাজরায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের কম। বাজরার রুটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী। বাজরায় গ্লুটেন নেই। ফাইবারের পরিমাণও বেশি। তাই বাজরার রুটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমাধান হয়। ওজন কমাতেও জুড়ি মেলা ভার!

আরও পড়ুন- পেইনকিলার ক্ষতি করে কিডনি-লিভারের, রান্নাঘরের ৪ জিনিসেই কমে ব্যথা

ছাতু- ছোলা পুষ্টির ভান্ডার। প্রচুর ফাইবারের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। ছাতু পেট ঠান্ডাও করে। কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও ছাতু খুব উপকারী।

যবের আটা- আয়ুর্বেদে যবের আটার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানও বলছে, যবের আটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বার্লি শরীরকে ঠান্ডা রাখে। এতে প্রচুর ফাইবার পাওয়া যায়। এছাড়াও বার্লিতে একাধিক ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। এক কাপ বার্লিতে ২.২৬ গ্রাম প্রোটিন, ৭৬ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ১০৮ গ্রাম পটাসিয়াম এবং ৬.১১ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। বার্লির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement