Advertisement

ঈদে ফিরে দেখা কলকাতার হেরিটেজ সাইট নাখোদা মসজিদ

সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের কলকাতা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে আকর্ষণীয় গল্পের খোঁজ নিয়ে আসছেন লাইভ ভিডিও এবং আকর্ষণীয় পরিবেশনার মাধ্যমে যা এই সফরকে স্মরণীয় করে তুলছে। কলকাতার অন্যতম হেরিটেজ সাইট নাখোদা মসজিদের এই বিশেষ পর্ব  এই ঈদের দিন তালওয়ার টকসের  ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুক পেজে মুক্তি পেল।

নাখোদা মসজিদ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 May 2021,
  • अपडेटेड 7:17 PM IST
  • এই সফর কেবল এই অঞ্চলটিকে হাইলাইট করেনি সামগ্রিক ভাবে এই ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিসৌধের আশেপাশের জীবনধারাও তুলে ধরেছে
  • ঈদ উপলক্ষে নাখোদা মসজিদ একবার ফিরে দেখার গল্প উপস্থাপনার মধ্যে দিয়ে শহরের প্রাচীনতম অঞ্চল চিৎপুরের নস্টালজিয়াকে উস্কে দিয়েছে এই ভিডিও

তালওয়ার টকস কলকাতার গল্প শোনায়। চেনা জানা জায়গার কিছু অজানা দিক ছোট পরিসরে তুলে ধরেন এর স্রষ্টা ও উপস্থাপক অরুণ তালওয়ার। সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের কলকাতা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে আকর্ষণীয় গল্পের খোঁজ নিয়ে আসছেন লাইভ ভিডিও এবং আকর্ষণীয় পরিবেশনার মাধ্যমে যা এই সফরকে স্মরণীয় করে তুলছে। কলকাতার অন্যতম হেরিটেজ সাইট নাখোদা মসজিদের এই বিশেষ পর্ব  এই ঈদের দিন তালওয়ার টকসের  ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুক পেজে মুক্তি পেল।

এই সফর কেবল এই অঞ্চলটিকে হাইলাইট করেনি সামগ্রিক ভাবে এই ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিসৌধের আশেপাশের জীবনধারাও তুলে ধরেছে। যেমন এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা এবং তাদের উপার্জন, কর্মসংস্থানের মতো নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে নাখোদা মসজিদ একবার ফিরে দেখার গল্প উপস্থাপনার মধ্যে দিয়ে শহরের প্রাচীনতম অঞ্চল চিৎপুরের নস্টালজিয়াকে উস্কে দিয়েছে এই ভিডিও। বেশিরভাগ শহরবাসী চিৎপুর এই নামটা বললেই বুঝে যান সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত মুঘলাই রান্না, আতরের সুবাস, সুরমার দোকান, জামা কাপড়ের পসরা এই অঞ্চলের সারাংশটি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেয়।

এই ওয়েব সিরিজ শেহের-ই-কলকাতার বর্তমান পর্বে উপস্থাপিত হয়েছে। রমজানের সময় চিতপুরের রাস্তায় আলোকসজ্জা, উৎসব উদযাপন সব মিলিয়ে শহরের অনেকেরই গন্তব্য হয়ে ওঠে। তালওয়ার টকসের মাধ্যমে অতীতের এই সব ঐতিহ্যবাহী স্থানের সাথে পরিচিত হওয়া, তার স্থাপত্য, রক্ষনাবেক্ষণ, তার সাথে জড়িয়ে থাকা মানুষজনের সঙ্গে আলাপ হওয়া, আশেপাশের জনবসতিকে বোঝা, সব মিলিয়ে একটা ছবি ফুটে ওঠে। জাহিদ আহমেদের (ট্রাস্টি, কাচ্চি মেমন জামাত) সঙ্গে সাক্ষাতে অনেক কিছু জানা যায়। সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ঈশ্বর ভক্তিতে এই  ঐতিহ্যবাহী মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণে বাকি জীবন উৎসর্গ করেছেন। প্রার্থনার পাশাপাশি, ইতিহাসের সাক্ষী ও এক অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য চিতপুরের অন্যতম অহংকার হিসেবে যাতে থেকে যায় এই প্রাচীন সৌধ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement