Advertisement

Viral Fever: ভাইরাল জ্বর কমলেও কাশি কমছে না, শীতের শুরুতে কীভাবে রেহাই জানুন

এখন মরসুম বদলের সময়। রাতের দিকে হালকা হিম পড়াও শুরু হয়েছে বহু জেলায়। ভাইরাল সংক্রমণে কাবু বহু মানুষ। এক-দু’দিনের বেশি জ্বর না টিকলেও গলায় খুসখুসে ভাব, শুকনো কাশি থেকে যাচ্ছে দীর্ঘদিন। এই উপসর্গ কি আবার কোনও নতুন ভাইরাসের হানায় হচ্ছে? কী বলছেন চিকিৎসকরা?

কাশি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Nov 2023,
  • अपडेटेड 10:41 AM IST
  • এখন মরসুম বদলের সময়। রাতের দিকে হালকা হিম পড়াও শুরু হয়েছে বহু জেলায়।
  • ভাইরাল সংক্রমণে কাবু বহু মানুষ।

এখন মরসুম বদলের সময়। রাতের দিকে হালকা হিম পড়াও শুরু হয়েছে বহু জেলায়। ভাইরাল সংক্রমণে কাবু বহু মানুষ। এক-দু’দিনের বেশি জ্বর না টিকলেও গলায় খুসখুসে ভাব, শুকনো কাশি থেকে যাচ্ছে দীর্ঘদিন। এই উপসর্গ কি আবার কোনও নতুন ভাইরাসের হানায় হচ্ছে? কী বলছেন চিকিৎসকরা?

দুর্গাপুজো কাটতে না কাটতেই হালকা শীতের আমেজ পড়তে শুরু করেছে রাজ্যে। সকালের দিকে গরম থাকলেও রাতের দিকে ঠান্ডা লাগছে বেশ। প্রতি বছরই মরসুম বদলের সময় কিছু সাধারণ রেসপিরেটরি ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত হয়। শীতের শুরুতে রেসপিরেটরি ভাইরাসের আক্রমণেই জ্বর, সর্দি-কাশি, হাঁচির মতো উপসর্গ দেখা যায় আমাদের শরীরে। জ্বর কমে গেলেও অনেকের ক্ষেত্রে অন্যান্য উপসর্গগুলি দীর্ঘস্থায়ী হয়। এই মরসুমে কোনও একটি নির্দিষ্ট ভাইরাসের হানায় এই উপসর্গগুলি দেখা যাচ্ছে এমনটা বলা যায় না, তবে অনেকের ক্ষেত্রেই কাশি দু’সপ্তাহ বা তাঁর বেশি সময় ধরে স্থায়ী হচ্ছে।

জ্বর হলে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে ওষুধের দোকানে গিয়ে জ্বরের ওষুধ খেয়ে নেন। সঠিক চিকিৎসা না হওয়ার কারণে জ্বর কমলেও অন্য উপসর্গগুলি থেকে যায়। সুবর্ণ গোস্বামী বলেন, ‘‘জ্বর হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জ্বর সেরে গেলে যদি কাশি না কমে তা হলেও ফেলে না রেখে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রয়োজনে রোগীকে ইনহেলার কিংবা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধও দেওয়া হতে পারে। কেবল ওষুধের উপর নির্ভর করলে হবে না, বাড়িতে ভাপ নিতে হবে। সময় বার করে নুন-জল দিয়ে গার্গেল করতে হবে। তা হলেই কাশির হাত থেকে রেহাই মিলবে।

মরসুম বদলের সময় কী ভাবে ভাইরাল সংক্রমণ ঠেকিয়ে রাখবেন?

১) রাতের দিকে কান ঢেকে রাস্তায় বেরোন।

২) এই মরসুমে কখনও গরম লাগে, কখনও আবার ঠান্ডা লাগে। গরম লাগলেও এসির তাপমাত্রা খুব বেশি কমিয়ে দেবেন না।

Advertisement

৩) ফ্রিজ়ের ঠান্ডা খাবার কিংবা জল খাবেন না। ঠান্ডা নরম পানীয় এড়িয়ে চলুন।

৪) যাঁদের ঠান্ডার ধাত আছে, তাঁরা এই সময় ঠান্ডা জলের পরিবর্তে ঈষদুষ্ণ গরম জলে স্নান করুন।

৫) ভাইরাল সংক্রমণ হাঁচি-কাশির মাধ্যমেই ছড়ায়। তাই সংক্রমণের হাত থেকে রেহাই পেতে মাস্ক ব্যবহার করুন। বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে গরম জলে স্নান করুন। ব্যাগে স্যানিটাইজ়ার রাখুন। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement