Advertisement

Natural Fat Burner Foods To loose Weight: প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্নার ৬ খাবার, ওষুধ ছাড়াই কমান ওজন

আজকাল ওজন কমাতে অনেকেই নানা ধরনের ওষুধ খেতে শুরু করেন। তবে সেই সবে থাকে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোই শ্রেয়। সেজন্য খেতে পারেন প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্নার।     

Weight Loss Tips ওজন কমানোর টিপস।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 25 Feb 2023,
  • अपडेटेड 4:54 PM IST
  • ওজন বৃদ্ধি এখন কমবেশি সকলের সমস্যা।
  • ৬ খাবারে কমান ওজন।

বর্ধিত ওজন নিয়ে কমবেশি সকলেই এখন সমস্যায়। এর জন্য দায়ী কর্মব্যস্ত জীবনযাত্রা। সেই সঙ্গে তেল-মশলাদার খাবারের প্রবণতাও বাড়ায় ওজন। আর ওজন বাড়লে শরীরে বাসা বাধে নানা সুখ। স্থূলতার ফলে হার্ট, রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি সংক্রান্ত অসুখ হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে,গোটা বিশ্বে প্রায় ২০০ কোটি মানুষ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন। শিশুরাও পিছিয়ে নেই। ২০২০ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে, ৫ বছরের কম বয়সী ৩.৯ কোটি শিশুর ওজন বেশি। সুস্থ জীবনযাপন করতে চাইলে স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
  
আজকাল ওজন কমাতে অনেকেই নানা ধরনের ওষুধ খেতে শুরু করেন। তবে সেই সবে থাকে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোই শ্রেয়। সেজন্য খেতে পারেন প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্নার।     

ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্য়াসিড-  হেলথলাইন অনুসারে,চর্বিযুক্ত মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা শরীরকে দ্রুত চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। এটি প্রোটিন সমৃদ্ধ। দীর্ঘ সময় পেট থাকে ভরা। বিপাকীয় হার বাড়ায়। তাই খাদ্য তালিকায় রাখুন সামুদ্রিক মাছ। সামুদ্রিক মাছ ওজন কমাতে কার্যকর। 

ডিম - ডিম খেয়েও ওজন কমাতে পারেন। এটি একটি প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্নার খাবার। যা প্রোটিন সমৃদ্ধ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সকালের খাবারে ডিম খেলে খিদে কমে। ভরা থাকে পেট। চর্বি পোড়ানোর পাশাপাশি হার্টের স্বাস্থ্যও উন্নত হয়।

ক্যাপসিকাম- ক্যামসিকামও ফ্যাট পুড়িয়ে দেয়। এটি শরীরের যে কোনও ধরনের প্রদাহ কমায়। মেটাবলিজম বাড়ায়। খিদে নিয়ন্ত্রণ করে। দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাবার থেকে বাঁচায়। ওজন বাড়ে না। 

অলিভ ওয়েল- নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে  ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্নার হিসেবে কাজ করে। বিপাকীয় হার বাড়িয়ে দেয়। তাই রান্নায় ব্যবহার করুন অলিভ অয়েল। 

Advertisement

গ্রিন টি- স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী গ্রিন টি। প্রতিদিন সকালে গ্রিন টি খেলে বিপাকীয় হার ঠিক থাকে। সারাদিন যা-ই খান না কেন দ্রুত হজম হয়। গ্রিন টি-তে ক্যাফাইন এবং ইজিসিজি যা ওজন কমাতে, ক্যান্সার এবং হৃদরোগে সাহায্য করে। এটি ক্যালোরি পোড়াতেও কাজ করে।  

ব্ল্যাক কফি- ওজন কমানোর জন্যও কফি খাওয়া যেতে পারে। আপনি যদি সকালে এটি চিনি বা দুধ ছাড়া পান করেন তবে এটি শরীরের ওজন  পোড়াতে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ক্যাফাইন মেটাবলিজম রেট বাড়াতে কাজ করে, যা শরীরের ফ্যাট পুড়িয়ে দেয়। 

আরও পড়ুন- মিনিবাসে ২৬-র যুবকের মৃত্যু! যে ৪ কারণে কম বয়সেই হয় হার্ট অ্যাটাক

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement