Advertisement

World Cancer Day: ধূমপান না করলেও এই সমস্ত কারণে ফুসফুসে বাসা বাঁধতে পারে ক্যান্সার!

প্রতি বছর সারা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে ক্যান্সারে। বিভিন্ন কারণে ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবসে (World Cancer Day) জেনে নিন ফুসফুসে ক্যান্সার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য...

World Cancer DayWorld Cancer Day
সুদীপ দে
  • কলকাতা,
  • 04 Feb 2021,
  • अपडेटेड 2:46 PM IST
  • প্রতি বছর সারা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে ক্যান্সারে।
  • বিভিন্ন কারণে ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।
  • আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবসে জেনে নিন ফুসফুসে ক্যান্সার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য...

প্রতি বছর সারা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে ক্যান্সারে। বিভিন্ন কারণে ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবসে (World Cancer Day) জেনে নিন ফুসফুসে ক্যান্সার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য...

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্যান্সারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফুসফুসে ক্যান্সার। ফুসফুসে ক্যান্সারকে চিকিৎসকরা ‘নীরব ঘাতক’ বলে থাকেন। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়ে একেবারে শেষ পর্যায়ে। ফলে রোগীকে বাঁচানো মুশকিল হয়ে পড়ে। এই নভেম্বর ফুসফুসে ক্যান্সারের সচেতনতার মাস হিসাবে বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল, একটি মার্কিন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সে দেশের ৯০ শতাংশ ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য সরাসরি দায়ী ধূমপানের অভ্যাস। কিন্তু যাঁরা ধূমপান করেন না!

আরও পড়ুন

আমেরিকার ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (National Center for Biotechnology Information)-এর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, বর্তমানে বিশ্বের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তি কোনও ভাবেই ধূমপান করেন না বা কখনও করেননি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন চারটি কারণ যেগুলি ধূমপান না করলেও ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিচ্ছে...

১) পরোক্ষ ধূমপানও সরাসরি ধূমপানে মতোই ক্ষতিকর! বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যারা ধুমপায়ীদের আশেপাশে থাকেন ও ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসেন, তাদেরও ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।

২) যাঁদের পরিবারে ক্যান্সারের রোগী রয়েছেন বা ছিলেন (বিশেষ করে ফুসফুসে ক্যান্সারের মতো) তাঁদের মধ্যেও জিনগত কারণে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই পারিবারে যদি বর্তমানে বা অতীতে  ক্যান্সারে আক্রান্ত কেউ থেকে থাকেন, তাহলে অবহেলা না করে নিয়মিত চেকআপ করিয়ে নেওয়া উচিৎ।

৩) যাঁরা কল-কারখানায় কাজ করেন, তাঁদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন কল-কারখানায় কাজের সময় নিকেল, অ্যাসবেস্টোস, আর্সেনিক, ক্রোমিয়াম বা এই জাতিয় মৌলগুলির সংস্পর্শে অতিরিক্ত আসার ফলে ফুসফুসে ক্যান্সারের ঝুঁকি অন্যান্যদের তুলনায় বেশ কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

Advertisement

৪) যাঁরা মাটির গভীরে, খনি বা এই ধরণের কোনও স্থানে দীর্ঘদিন কাজ করেন, তাঁরা রেডন নামের একধরণের কেমিক্যাল উপাদানের সংস্পর্শে এসে ফুসফুসে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন। এই রেডন নুষের শরীরের সংস্পর্শে এলে ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে থাকে।
 

Read more!
Advertisement
Advertisement