পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে DHR (দার্জিলিং হিমালয় রেলওয়ে) পর্যটকদের জন্য আজ থেকে ৩০শে জুন ২০২৪ পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য আরও দুটি জয়রাইড পরিষেবা শুরু করেছে।
কাঞ্চনজঙ্ঘা, চা-বাগানের দৃশ্য সহ দার্জিলিং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত এবং অন্যটি হল টয়ট্রেন। যা রাস্তার একপাশে চলে, যার জন্য পর্যটকরা যাত্রা উপভোগ করেন।
প্রতি বছর পিক ট্যুরিস্ট সিজনের সময় DHR সেখানে জয় রাইড পরিষেবা বৃদ্ধি করে। এইবারও ১৮ মে শনিবার ২০২৪ থেকে ৩০ মে ২০২৪ পর্যন্ত তারা পর্যটকদের জন্য দুটি জয় রাইড পরিষেবা যোগ করেছে।
যেহেতু গত ১৫ দিন থেকে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে, যার জন্য তারা প্রত্যেককে জয় রাইড সরবরাহ করতে পারে না। যার থেকে আজ থেকে DHR এই কাজ শুরু করেছে।
মঙ্গলবার পর্যন্ত তাদের (DHR) ৮টি জয় রাইড ৪ স্ট্রিম ইঞ্জিন এবং ৪টি ডিজেল ইঞ্জিন চলছিল এবং আজ থেকে ১০টি জয় রাইড একই ট্র্যাকে চলবে৷ এবং এই দুটি হবে ডিজেল ইঞ্জিন। ভাড়া একই ডিজেল মাথাপিছু ১০০০/- টাকা এবং স্ট্রিম ১৫০০/- মাথাপিছু।
গত বছরে DHR রেকর্ড করেছে সর্বোচ্চ আয় প্রায় ১৭ কোটি যা DHR-এর সর্বোচ্চ আয় ছিল। ৭০ শতাংশ পর্যটক যারা দার্জিলিং আসেন তারা টয় ট্রেনে রাইড করেন। কিছু পর্যটক এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ভ্রমণ করেন এবং কিছু ফেরার সময়।
তাদের মধ্যে অনেকে জয় রাইড নেয় যা দার্জিলিং থেকে ঝুম পর্যন্ত চলে এবং বাতাসাই লুপে ১০ মিনিটের জন্য থামে এবং ঝুম পৌঁছে আবার দার্জিলিং ফিরে আসে।
ডিএইচআর ডিরেক্টর এ কে মিশ্র ফোনে জানান, 'আমরা ট্যুরিস্টকে পরিষেবা দিতে পারি না। যার জন্য আমরা আজ থেকে আরও দুটি পরিষেবা শুরু করেছি এবং এটি ৩০ জুন, এনডি পর্যন্ত চলবে যদি আরও চাহিদা থাকে। আমরা আরো যোগ হবে।
যেহেতু গত ১৫ দিন থেকে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে, যার জন্য তারা প্রত্যেককে জয় রাইড সরবরাহ করতে পারে না। যার থেকে আজ থেকে DHR এই কাজ শুরু করেছে।
মঙ্গলবার পর্যন্ত তাদের (DHR) ৮টি জয় রাইড ৪ স্ট্রিম ইঞ্জিন এবং ৪টি ডিজেল ইঞ্জিন চলছিল এবং আজ থেকে ১০টি জয় রাইড একই ট্র্যাকে চলবে৷ এবং এই দুটি হবে ডিজেল ইঞ্জিন। ভাড়া একই ডিজেল মাথাপিছু ১০০০/- টাকা এবং স্ট্রিম ১৫০০/- মাথাপিছু।
গত বছরে DHR রেকর্ড করেছে সর্বোচ্চ আয় প্রায় ১৭ কোটি যা DHR-এর সর্বোচ্চ আয় ছিল। ৭০ শতাংশ পর্যটক যারা দার্জিলিং আসেন তারা টয় ট্রেনে রাইড করেন। কিছু পর্যটক এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ভ্রমণ করেন এবং কিছু ফেরার সময়।
তাদের মধ্যে অনেকে জয় রাইড নেয় যা দার্জিলিং থেকে ঝুম পর্যন্ত চলে এবং বাতাসাই লুপে ১০ মিনিটের জন্য থামে এবং ঝুম পৌঁছে আবার দার্জিলিং ফিরে আসে।
ডিএইচআর ডিরেক্টর এ কে মিশ্র ফোনে জানান, 'আমরা ট্যুরিস্টকে পরিষেবা দিতে পারি না। যার জন্য আমরা আজ থেকে আরও দুটি পরিষেবা শুরু করেছি এবং এটি ৩০ জুন, এনডি পর্যন্ত চলবে যদি আরও চাহিদা থাকে। আমরা আরো যোগ হবে।
মঙ্গলবার পর্যন্ত তাদের (DHR) ৮টি জয় রাইড ৪ স্ট্রিম ইঞ্জিন এবং ৪টি ডিজেল ইঞ্জিন চলছিল এবং আজ থেকে ১০টি জয় রাইড একই ট্র্যাকে চলবে৷ এবং এই দুটি হবে ডিজেল ইঞ্জিন। ভাড়া একই ডিজেল মাথাপিছু ১০০০/- টাকা এবং স্ট্রিম ১৫০০/- মাথাপিছু।
গত বছরে DHR রেকর্ড করেছে সর্বোচ্চ আয় প্রায় ১৭ কোটি যা DHR-এর সর্বোচ্চ আয় ছিল। ৭০ শতাংশ পর্যটক যারা দার্জিলিং আসেন তারা টয় ট্রেনে রাইড করেন। কিছু পর্যটক এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ভ্রমণ করেন এবং কিছু ফেরার সময়।
তাদের মধ্যে অনেকে জয় রাইড নেয় যা দার্জিলিং থেকে ঝুম পর্যন্ত চলে এবং বাতাসাই লুপে ১০ মিনিটের জন্য থামে এবং ঝুম পৌঁছে আবার দার্জিলিং ফিরে আসে।
ডিএইচআর ডিরেক্টর এ কে মিশ্র ফোনে জানান, 'আমরা ট্যুরিস্টকে পরিষেবা দিতে পারি না। যার জন্য আমরা আজ থেকে আরও দুটি পরিষেবা শুরু করেছি এবং এটি ৩০ জুন, এনডি পর্যন্ত চলবে যদি আরও চাহিদা থাকে। আমরা আরও জয়রাইড বাড়াব।