Advertisement

Bengal Himalayan Carnival: লাটাগুড়ি-ঝালং-মিরিকে একসঙ্গে শুরু বেঙ্গল হিমালয়ান কার্নিভাল, যাচ্ছেন?

Bengal Himalayan Carnival: লাটাগুড়িতে শুরু হয়ে রবিবার শেষ হবে মিরিকে। কার্নিভালের জায়গা হিসেবে লাটাগুড়ি, ঝালং ও মিরিককে বেছে নিয়েছেন আয়োজকরা। বেঙ্গল হিমালয়ান কার্নিভাল এবার চতুর্থ বর্ষে পা দিয়েছে। কার্নিভালকে সর্বাত্মকভাবে ছড়িয়ে দিতে সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি ইউটিউবার, ট্রাভেল ও ফুড ব্লগারদেরও ডাকা হয়েছে। 

লাটাগুড়ি-ঝালং-মিরিকে একসঙ্গে শুরু বেঙ্গল হিমালয়ান কার্নিভাল
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 29 Feb 2024,
  • अपडेटेड 3:54 PM IST

Bengal Himalayan Carnival: ১ মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে বেঙ্গল হিমালয়ান কার্নিভাল। এবার আর অচেনা জায়গা নয়, পরিচিত তিনটি জায়গাকে নতুন করে তুলে ধরার মাধ্যমে এবারের কার্নিভাল হবে। নতুন কনসেপ্টে আসবে সাফল্য, এমনটাই মনে করছেন আয়োজকরা।হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্ক (HHTDN) এর উদ্যোগে আর পর্যটন দফতরের সহযোগিতায় তিনদিনের কার্নিভাল শুরু হতে চলেছে ১ মার্চ শুক্রবার।

জানা গিয়েছে লাটাগুড়িতে শুরু হয়ে রবিবার শেষ হবে মিরিকে। কার্নিভালের জায়গা হিসেবে লাটাগুড়ি, ঝালং ও মিরিককে বেছে নিয়েছেন আয়োজকরা। বেঙ্গল হিমালয়ান কার্নিভাল এবার চতুর্থ বর্ষে পা দিয়েছে। কার্নিভালকে সর্বাত্মকভাবে ছড়িয়ে দিতে সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি ইউটিউবার, ট্রাভেল ও ফুড ব্লগারদেরও ডাকা হয়েছে। থাকবেন স্থানীয় ও ভিনরাজ্যের কয়েকজন ট্যুর অপারেটর এবং পর্যটন সাহিত্যিকও। এভাবেই পুরোনো পর্যটনকেন্দ্রগুলিকে নতুন করে তুলে ধরতে চাইছে আয়োজকরা।

লাটাগুড়ি এবং ঝালংয়ে একদিন করে কার্নিভাল চলবে। তবে ১ তারিখ থেকে তিনদিনই কার্নিভালের অনুষ্ঠান চলবে মিরিকে। সংগঠনের সম্পাদক সম্রাট সান্যাল জানান, ‘ডুয়ার্সকে পর্যটনের ক্ষেত্রে প্রথম পথ দেখিয়েছে লাটাগুড়ি। তাই লাটাগুড়িকে কেন্দ্র করে ডুয়ার্সকে তুলে ধরা হবে। পর্যটনকে তুঙ্গে তুলে আনার ক্ষেত্রে ঝালং এবং মিরিকের অবদানও অনস্বীকার্য। তাই এই তিনটি জায়গাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। আগামীবছর থেকে দিন নির্দিষ্ট করে প্রতি বছর ওই দিনগুলিতে কার্নিভাল করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

কার্নিভালের মাধ্যমে এলাকার জনপ্রিয়তা বহির্বিশ্বের কাছে বেড়েছে। করোনায় যে বিপুল ধস নেমেছিল পর্যটনে, তার ধীরে ধীরে ক্ষতিপূরণ অনেকটাই সম্ভব হয়েছে।’ এবারের কার্নিভালের পর এই এলাকাগুলিতে পর্যটকদের আনাগোনা আরও বেড়ে যাবে বলে আশাবাদী এইচএইচটিডিএন। উৎসবকে নতুন মাত্রা দিতে প্রত্যেকদিন স্থানীয় সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুলে ধরা হবে।

স্থানীয় খাবারের স্টলও রাখা হবে। হর্স রাইডার, সাইক্লিস্টরা মিরিকের উৎসবে অংশ নেবেন বলে জানান মিরিক প্রশাসনের তরফে উপস্থিত কৃষি দপ্তরের সহকারী অধিকর্তা বিভূতি রিজেল। উৎসবকে কেন্দ্র করে লাটাগুড়ির ম্যালকে সাজিয়ে তোলার কথা জানানো হয়েছে লাটাগুড়ি রিসর্ট ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের তরফেও।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement