Advertisement

Panchayat Election Violence Death: বাংলায় ভোট সন্ত্রাসের বলি কত? রাজীব সিনহার দাবি ঘিরে ধোঁয়াশা

রবিবার সকালে কমিশনের অফিসে ঢোকার সময় তাঁকে সাংবাদিকরা মৃতের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন করেন। উত্তরে কমিশনার রাজীব সিনহা জানান, ১০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।

পঞ্চায়েত নির্বাচন
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Jul 2023,
  • अपडेटेड 1:00 PM IST
  • রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে
  • দিও রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন

শনিবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোটগ্রহণে রাজ্যের কয়েকটি জেলায় ব্যাপক হিংসা হয়। মারামারি, বোমা-গুলি, ব্যালট লুট, সকাল থেকে একের পর এক ঘটনা সামনে আসতে থাকে। সবচেয়ে বেশি অশান্তি হয়েছে কোচবিহার ও মুর্শিদাবাদে। বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও মৃতের সংখ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা জারি রয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। যদিও রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

রবিবার সকালে কমিশনের অফিসে ঢোকার সময় তাঁকে সাংবাদিকরা মৃতের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন করেন। উত্তরে কমিশনার রাজীব সিনহা জানান, ১০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।

এদিকে, আজ সকালে বাসন্তীর বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল জানিয়েছিলেন, আজহার লস্কর নামে এক তৃণমূল কর্মীর এসএসকেএমে মারা গেছেন। যদিও এটা ভুল খবর। বিধায়ক পরে ভুল স্বীকার করে নিয়েছেন। আজহার বর্তমানে এসএসকেএম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তাঁর অবস্থা সংকজনক।

এদিকে পঞ্চায়েত ভোটে রাজ্যজুড়ে হিংসার ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাহিনীকে রাজ্য প্রশাসন কাজে লাগাতে পারেনি বলে দাবি করেছে বিরোধীরা। বহু বুথে বাহিনী না থাকারও অভিযোগ এসেছে। যদিও নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা কালই জানিয়েছেন যে সময়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসেনি। যার কারণে তাদের মোতায়েনের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে তিনি হিংসার দায় একপ্রকার কেন্দ্রের ঘাড়ে চাপিয়েছেন।

তবে পাল্টা জবাব দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সূত্র দাবি করেছে, যে বুথগুলিতে CAPF মোতায়েন করা হয়েছিল, সেখানে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা বা হিংসা ঘটেনি। হিংসার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই জায়গায় পাঠানো হয়েছে বাহিনী। কোন কোন সংবেদনশীল বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন করতে হবে, তার প্ল্যান তৈরি করেছিলেন জেলাশাসকরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, ৮২৫ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তার মধ্য়ে ৬৪৯ কোম্পানি বাহিনী রাজ্যে পাঠানো হয়েছে। বাকি বাহিনীও আসছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে দেরি হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতা না পাওয়ার কারণেই।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement