মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পায়ে চোট লেগেছে, আমরা জানি সেটা। তিনি যে দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করতে কিছু একটা উপায় খুঁজে নেবেন, সেটাও একপ্রকার জানা ছিল। কেষ্টর বীরভূমের সভায় TMC সুপ্রিমোর যে সশরীরে থাকার কথা ছিল। সেই সভাতে গেলেন তাঁর দূত ফিরহাদ হাকিম। তাঁকে ফোন করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফোন স্পিকারে রাখা ছিল। ওই ভাবেই তিনি নিজের মনের কথা বললেন। 25 মিনিট ধরে তিনি ভার্চুয়ালি কথা বলেন। কটাক্ষ করেন CPIM-কেও। ভোটের আবহে কটাক্ষ তো চলবেই। কিন্তু যাঁর গড়ে এতো কিছু হচ্ছে, তাঁকে নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু বলবেন না সেটা কী হতে পারে। দিদি বুঝিয়ে দিলেন, তিনি তাঁর ভাই কেষ্টর সঙ্গে রয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, অনুব্রত মণ্ডল এবং তাঁর মেয়েকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে।