Advertisement

Shani Sadhe Sati: শনির সাড়েসাতির ভয়ঙ্কর প্রভাব, ২০৩৮ সাল পর্যন্ত কাদের জীবন হবে নরক?

Shani Sadhe Sati: জ্যোতিষশাস্ত্রে ( Shani Astrology ) শনিদেবের ( Shani Effect ) গুরুত্ব অপরিসীম। শনি ( Shani ) মানুষকে তাদের কর্ম অনুসারে ভাল বা খারাপ ফল দেন। জ্যোতিষশাস্ত্রে শনির সাড়ে সাতিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়।

শনিদেব
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 Apr 2024,
  • अपडेटेड 7:17 PM IST
  • জ্যোতিষশাস্ত্রে ( Shani Astrology ) শনিদেবের ( Shani Effect ) গুরুত্ব অপরিসীম।

জ্যোতিষশাস্ত্রে ( Shani Astrology ) শনিদেবের ( Shani Effect ) গুরুত্ব অপরিসীম। শনি ( Shani ) মানুষকে তাদের কর্ম অনুসারে ভাল বা খারাপ ফল দেন। জ্যোতিষশাস্ত্রে শনির সাড়ে সাতিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। শনির সাড়েসাতির ফলে মানুষের জীবনে গ্রহণ নেমে যায়। জ্যোতিষ অনুসারে, কিছু রাশির ওপর শনির সাড়েসাতির প্রভাব ২০৩৮ সাল পর্যন্ত থাকবে। 

শনি এখন কোন রাশিতে রয়েছে
শনি এখন কুম্ভ রাশিতে বিরাজ রয়েছে এবং আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে শনি মীন রাশিতে গোচর করবে। এরকম অবস্থায় মেষ রাশিতে শনির সাড়েসতির প্রম পর্যায় শুরু হবে। অপরদিকে, মীন রাশি ও কুম্ভ রাশিতে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও শেষ চরণ শুরু হতে চলেছে। এই হিসাবে চললে মেষ রাশিতে শনির সাড়েসাতি ২০৩২ সাল পর্যন্ত থাকবে। 

কাদের চলবে সাড়েসাতি
কুম্ভ রাশিতে শনির সাড়েসাতি ২০২৭ সালের ৩ জুন পর্যন্ত থাকবে। ২০২৭ সালে বৃষে শনির সাড়েসাতির প্রথম চরণ শুরু হয়ে যাবে। অপরদিকে, মিথুন রাশিতে শনির সাড়েসাতি শুরু হবে ২০২৯ সালের ৮ অগাস্ট। যা শেষ হবে ২০৩৬ সালে। কর্কট রাশিতে শনির সাড়েসাতি প্রভাব শুরু হবে ২০৩২ সালের মে মাসে, যা থাকবে ২০৩৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত। সুতরাং ২০২৫ থেকে ২০৩৮ সাল পর্যন্ত কুম্ভ, মীন, মেষ, বৃষ, মিথুন ও কর্কট রাশির জাতকদের ওপর শনির দৃষ্টি থাকতে চলেছে। 

সাড়েসাতি কী
শনি গ্রহের সাড়ে সাত বছর পর্যন্ত চলা গ্রহদশাকে সাড়েসাতি বলা হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্রে, সাড়েসাতির প্রভাব খুব কষ্টদায়ক বলে মানা হয়ে থাকে। শনির সাড়েসাতির প্রথম পর্যায়ে নির্দিষ্ট রাশির জাতকদের বেশি করে আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয়। শনির প্রথম দশাটির প্রভাব দাম্পত্য জীবনেও দেখা যায়। সম্পর্কে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যায় । এই সময়ে জাতকের জীবন আর্থিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে। সাড়ে সাতির দ্বিতীয় পর্যায়টিকে সবচেয়ে বেদনাদায়ক বলে মনে করা হয়। শারীরিকভাবে এর সর্বোচ্চ প্রভাব ব্যক্তিকে বহন করতে হয়। এ সময় মানুষ নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement