Advertisement

স্পেশাল

Pluto-তে মিলল বরফের Volcano, দিনরাত বরফ উগলে চলেছে

Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 31 Mar 2022,
  • Updated 6:46 PM IST
  • 1/10

আমেরিকার অন্তরীক্ষ এজেন্সি NASA, নিউ হরাইজন স্পেসক্রাফট New Horizon Spacecraft, একসঙ্গে একাধিক আগ্নেয়গিরির খোঁজ পেয়েছে। এখানে পৃথিবীতে উপস্থিত থাকা আগ্নেয়গিরির মতো নয়। বরফের আগ্নেয়গিরি নাসার বক্তব্য অনুযায়ী, যার উচ্চতা এক কিলোমিটার থেকে সাত কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।

  • 2/10

নাসা জানিয়েছে যে এই বরফের জোয়ালামুখী বা Ice Volcano এখনও পর্যন্ত সুযোগ প্লুটোতে দেখা গিয়েছে। এমন আগ্নেয়গিরি কোন অন্য গ্রহে পাওয়া যায়নি। অন্য গ্রহে নেই বললেই চলে। অবশ্য রয়েছে এমন আগ্নেয়গিরি। অবাক করে দেওয়ার মত ব্যাপার হল যে পৃথিবীতে আগ্নেয়গিরি রয়েছে, তা থেকে যে লাভা স্রোত বয়ে যায়, তেমন এই আগ্নেয়গিরিগুলি করে না, পরং বরফ বমি করে।

  • 3/10

বৈজ্ঞানিকরা বরফের জোয়ালামুখী বা আইসবার্গের নাম দিয়েছে। এগুলিকে ক্রায়ো ভলক্যানো Crio Volcano বলা হয়। এটি টুথ পেস্টের মতো নিজের মুখ থেকে লাগাতার বরফ বের করতে থাকে। যেগুলি সাধারণভাবে জমা জল। শনি গ্রহের চাঁদ এন্সেলাদুস এবং টাইটান বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপা এবং নেপচুন গ্রহ এর চাঁদ ট্রাইটন এই ধরনের ক্রায়ো ভলকানো থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

  • 4/10

অবাক করে দেওয়ার মত বিষয় যে প্লুটোর তুলনায় বাকি প্লানেট এবং চাঁদে যে ভলক্যানো রয়েছে, সেগুলি আলাদা আলাদা পরিস্থিতিতে রয়েছে। বিভিন্ন তাপমাত্রা এবং বায়ুমন্ডলীয় চাপে রয়েছে। এ কারণে তাদের মধ্য থেকে বেরোনো পদার্থ আলাদা স্থিতিতে রয়েছে।

  • 5/10

কেলসি সিঙ্গার একটি স্টাডি নেচার কমিউনিকেশন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। কেলসি সিঙ্গার বলছেন যে, এত বড় বরফ বের করার প্রক্রিয়ার কারণ অর্থাৎ ভলক্যানোর ভিতরে এখনও অভ্যন্তরীণ গরম উপস্থিত রয়েছে। কিন্তু যখন এটি সৌরমণ্ডলের বাইরে বের করে দেওয়া হয়। তারপর থেকেই তার এরকম অবাক করে দেওয়া গতিবিধি সামনে এসেছে।

  • 6/10

South-west রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্লানেটারি সাইন্টিস্ট অ্যালান স্টার্ন জানিয়েছেন যে, এই স্টাডি থেকে এটা জানা যাচ্ছে যে, অন্তরীক্ষে এখনও এমন জায়গা রয়েছে, যেখানে বরফের আগ্নেয়গিরি হতে পারে অর্থাৎ প্রক্রিয়া থাকতে পারে।

  • 7/10

প্লুটো-তে নিউ হরাইজনে যেখানে তদন্ত করেছে সেটি স্পুটনিক', Sputnik Planitia. দক্ষিণ-পশ্চিম স্থিত হার্টের আকারের একটি ঘাঁটি। যার ভেতরে গহবর এর আকারে জ্বালামুখী একশো কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে।

  • 8/10

প্লুটো এটি একাধিক গহ্বরের মতো আকৃতির একাধিক গহ্বর মিলিয়ে তৈরি করা হয়। হাওয়াই দ্বীপের আগ্নেয়গিরি মউনা লোয়ার সমান।

  • 9/10

কেন্সি সিঙ্গার জানিয়েছেন প্লুটোর ভিতরে নাইট্রোজেন-আইস গ্লেসিয়ার রয়েছে। যা বহমান নাইট্রোজেন থেকে তৈরি হওয়া বরফ দিনে গলে যায়।রাতে শক্ত হতে শুরু করে।

  • 10/10

প্লুটোর দিনের বিভিন্ন সময়ে আলাদা আলাদা রং দেখা যায়। কিন্তু এটি একটি ভৌগোলিক ওয়ান্ডারল্যান্ড। প্রত্যেকটি এলাকা থেকে আলাদা।

Advertisement
Advertisement