Advertisement

Heatwave: কত ডিগ্রি তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে মানবদেহ? বিপদ কখন ঘটে? যা জানা জরুরি

আবহাওয়া দফতর অনুযায়ী, সমতলে ৪০ ডিগ্রি, উপকূলীয় এলাকায় ৩৭ ডিগ্রি ও পাহাড়ি এলাকায় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ছাড়ালেই তাপপ্রবাহের ঘোষণা করে হাওয়া অফিস। সাধারণত, ন্যূনতম তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৫ ডিগ্রি থেকে ৬.৪ ডিগ্রি বেশি হলেই তাপপ্রবাহের ঘোষণা করে মৌসম ভবন। 

Heatwave in India-- PTI
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 May 2024,
  • अपडेटेड 9:36 AM IST
  • এখন প্রশ্ন হল, তাপপ্রবাহ চলছে কখন বলা যেতে পারে?
  • কত ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে মানব শরীর?
  • তাপমাত্রা পরিমাপ কীভাবে?

ভারতের একটি বড় অংশে চলছে তাপপ্রবাহ। মানুষ রীতিমতো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কলকাতা সহ গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির উপর যাচ্ছে। অবস্থা শোচনীয় দিল্লি সহ উত্তরপ্রদেশের একটি বড় অংশেও। 

এহেন পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গে, বিশেষ করে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, বিদর্ভ, গুজরাতে আগামী ৮ থেকে ১১ দিন পর্যন্ত চরম তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করে দিয়েছে মৌসম ভবন (IMD)। 

এখন প্রশ্ন হল, তাপপ্রবাহ চলছে কখন বলা যেতে পারে?

আবহাওয়া দফতর অনুযায়ী, সমতলে ৪০ ডিগ্রি, উপকূলীয় এলাকায় ৩৭ ডিগ্রি ও পাহাড়ি এলাকায় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ছাড়ালেই তাপপ্রবাহের ঘোষণা করে হাওয়া অফিস। সাধারণত, ন্যূনতম তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৫ ডিগ্রি থেকে ৬.৪ ডিগ্রি বেশি হলেই তাপপ্রবাহের ঘোষণা করে মৌসম ভবন। 

তাপপ্রবাহ-- ছবি সৌজন্য PTI

কত ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে মানব শরীর?
 
মানব দেহের নূন্যতম তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়। ত্বকের তাপমাত্রা হয় ন্যূনতম ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীর বাড়তি তাপমাত্রা বের করে দেয়। নিজেকে ঠান্ডা রাখে ঘামের মাধ্যমে। ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা ছাড়িয়ে গেলে হাওয়া হালকা হয়ে যায়। ফলে ঘাম হওয়া বন্ধ হয়। ঘাম কম হয়। এই অবস্থাটাই বিপজ্জনক। শুষ্ক তাপপ্রবাহে শরীর ঘামের মাধ্যমে বাড়তি তাপ বের করতে পারে না। তখন তা মারাত্মক। টানা ৬ ঘণ্টা এরকম চললে মৃত্যুও হতে পারে। ২০২২ সালে গরমে শুধুমাত্রা ইউরোপেই ৬২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০৫০ সাল পর্যন্ত গরমে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়বে।

তাপপ্রবাহ-- ছবি সৌজন্য PTI

 

Advertisement

তাপমাত্রা পরিমাপ কীভাবে?

পৃথিবীতে দুই ধরনের থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপা হয়। প্রথমটি 'ড্রাই বাল্ব' থার্মোমিটার এবং দ্বিতীয়টি 'ওয়েট বাল্ব' থার্মোমিটার। বাতাসের তাপমাত্রা একটি শুকনো বাল্ব থার্মোমিটার দিয়ে পরিমাপ করা হয়। অন্যদিকে, ভেজা বাল্ব থার্মোমিটার বাতাসের আর্দ্রতা বা আর্দ্রতা পরিমাপ করে। ওয়েট বাল্ব থার্মোমিটারের ফলাফল আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement