Advertisement

Anwar Ali Transfer Update: মোহনবাগানের থেকে নাকি প্রাপ্য টাকা পাননি আনোয়ার! কাটমানি নিয়েছেন বাজাজ?

ভারতীয় দলের (Indian Football Team) ডিফেন্ডার আনোয়ার আলিকে (Anwar Ali) নিয়ে বিতর্ক থামার নামই নেই। এবার সামনে এল কাটমানি কেলেঙ্কারি। কোন দলের হয়ে পরের মরসুমে খেলবেন আনোয়ার? তা ঠিক করবে ফেডারেশনের (AIFF) স্ট্যাটাস কমিটি। জানা গিয়েছে, আনোয়ারের বেতন থেকে ‘অবৈধ ভাবে’ ২৭.৫ লক্ষ টাকা পেয়েছে তাঁর আসল ক্লাব দিল্লি এফসি। যদিও সেই ক্লাবের কর্ণধার রঞ্জিত বজাজ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

আনোয়ার আলি ও রঞ্জিত বাজাজ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 20 Jul 2024,
  • अपडेटेड 8:10 PM IST

ভারতীয় দলের (Indian Football Team) ডিফেন্ডার আনোয়ার আলিকে (Anwar Ali) নিয়ে বিতর্ক থামার নামই নেই। এবার সামনে এল কাটমানি কেলেঙ্কারি। কোন দলের হয়ে পরের মরসুমে খেলবেন আনোয়ার? তা ঠিক করবে ফেডারেশনের (AIFF) স্ট্যাটাস কমিটি। জানা গিয়েছে, আনোয়ারের বেতন থেকে ‘অবৈধ ভাবে’ ২৭.৫ লক্ষ টাকা পেয়েছে তাঁর আসল ক্লাব দিল্লি এফসি। যদিও সেই ক্লাবের কর্ণধার রঞ্জিত বজাজ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

কাট মানি নেওয়ার অভিযোগ বাজাজের বিরুদ্ধে
‘খেল নাও’-এর দাবি, ২০২১-সালের মে মাসে আনোয়ার দিল্লি এফসি-র সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তি সই করেন। ভাল খেলার সুবাদে ভারতের হয়ে অভিষেকও হয় তাঁর। ২০২৩-২৪ মরসুমে মোহনবাগানে চার বছরের লোনে সই করেন আনোয়ার। লোনের চুক্তি অনুযায়ী, আনোয়ারকে নিতে ১১ কোটি টাকা দেওয়ার কথা সবুজ-মেরুনের। ‘খেল নাও’-এর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, লোনের চুক্তি বাবদ শুরুতেই দিল্লিকে দু’কোটি টাকা দিয়েছিল মোহনবাগান। চার বছরের চুক্তির প্রথম বছরে আনোয়ার পেতেন ১.৫ কোটি টাকা এবং বাকি তিন বছর পেতেন ২.৫ কোটি টাকা করে। প্রথম বছরে মোহনবাগানের থেকে প্রতি মাসে ১৫ লক্ষ টাকা করে পাওয়ার কথা ছিল আনোয়ারের। সেই টাকা পাওয়ার কথা ছিল দিল্লি এফসি মারফত। জেব্বোই ফেসিলিটি ডেভেলপার্স প্রাইভেট লিমিটেডের তরফে আনোয়ারকে প্রতি মাসে ১৫ লক্ষ টাকার বদলে ১২.২৫ লক্ষ টাকা করে দিয়েছে। ফলে গোটা বছরে আনোয়ার ২৭.৫ লক্ষ টাকা কাটমানি পেয়েছেন দিল্লির ক্লাবের কর্ণধার রঞ্জিত বাজাজ। দিল্লি যেহেতু লোনের শুরুতেই দু’কোটি টাকা পেয়েছে, তাই চুক্তি অনুযায়ী আনোয়ারের মাসিক বেতন থেকে আর কিছু পাওয়ার কথা নয়।


তিন কোটি টাকা ট্রান্সফার ফি দিতে রাজি ইস্টবেঙ্গল
‘খেল নাও’-এর দাবি, আনোয়ারকে পাকাপাকি সই করানোর জন্য দিল্লিকে ট্রান্সফার ফি হিসাবে তিন কোটি টাকা দিতে রাজি ইস্টবেঙ্গল। বেতন হিসাবে প্রতি বছর ৩.৫ কোটি টাকা পাওয়ার কথা ছিল আনোয়ারের। তবে আনোয়ারের এই ব্যাপারে এখনই মুখ খুলতে রাজি হননি বাজাজ। তিনি বলেন, 'এখনই এ ব্যাপারে কথা বলতে পারব না। বিষয়টি বিচারাধীন। বিচার শেষ না হলে এ ব্যাপারে বলব না। পরে সব ব্যাপারে কোথা বলব।'

Advertisement

একটা সময় এই কাটমানি ইস্যুতেই ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সামনে এনেছিলেন রঞ্জিত বাজাজ। তবে এবার সেই একই অভিযোগ উঠে গেল বাজাজের বিরুদ্ধেই।  

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement