Advertisement

CAB Match Fixing Controversy: ম্যাচ ফিক্সিং-এ জড়াল স্বামী বিবেকানন্দের ক্লাব, অভিযোগ CAB কর্তার দিকে?

ম্যাচ ফিক্সিং-এর অভিযোগে উত্তাল বাংলার ক্লাব ক্রিকেট। আর সেই বিতর্কে এমন এক ক্লাবের নাম জড়িয়ে পড়েছে যার সঙ্গে যোগ রয়েছে খোদ স্বামী বিবেকানন্দের। আবার অন্যদিকে যে দল ছিল তারা আবার ময়দানের অন্যতম বড় ক্লাব মহামেডান স্পোর্টিং। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি আবার সিএবি-র বড় কর্তা। আবার স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতি বিজড়িত ক্লাব টাউনেরও কর্তা। তিনিই নাকি ম্যাচ চলাকালীন মহামেডানকে হুমকি দিয়েছিলেন ১০ পয়েন্ট কাঁটা যাবে তাদের।

স্বামী বিবেকানন্দ ও টাউন ক্লাব
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Mar 2024,
  • अपडेटेड 1:15 PM IST
  • ম্যাচ ফিক্সিং নিয়ে বিতর্ক
  • অভিযোগ CAB কর্তার বিরুদ্ধে

ম্যাচ ফিক্সিং-এর অভিযোগে উত্তাল বাংলার ক্লাব ক্রিকেট। আর সেই বিতর্কে এমন এক ক্লাবের নাম জড়িয়ে পড়েছে যার সঙ্গে যোগ রয়েছে খোদ স্বামী বিবেকানন্দের। আবার অন্যদিকে যে দল ছিল তারা আবার ময়দানের অন্যতম বড় ক্লাব মহামেডান স্পোর্টিং। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি আবার সিএবি-র বড় কর্তা। আবার স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতি বিজড়িত ক্লাব টাউনেরও কর্তা। তিনিই নাকি ম্যাচ চলাকালীন মহামেডানকে হুমকি দিয়েছিলেন ১০ পয়েন্ট কাঁটা যাবে তাদের।

কেন এমন হুমকি দেওয়া হয়েছিল মহামেডানকে?
মহামেডান হর্ষিত সাইনি নামক এক ‘অবৈধ’ ক্রিকেটার খেলাচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয় টাউনের তরফে। সেই সময়ই তাদের ১০ পয়েন্ট কাটা যেতে পারে পয়েন্ট ছাড়ার জন‌্য যে ‘চাপ’ দেন সিএবি-র সেই কর্তা। যদি শাস্তি পেতেই হয়, তা হলে তা দেবে সিএবি-র কমিটি। তারাই অভিযোগ তদন্ত করে যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবে। এর মধ্যে কোনও কর্তা চাপ দিতে পারেন কি? পাশাপাশি এই কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি আজকাল ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করতে পিছপা হচ্ছেন না। হুটহাট নানা বৈঠকে ঢুকে পড়ছেন। ময়দানে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, আসলে তাঁর ছেলেকে তিনি সিএবি-তে ঢোকাতে চান। কারণ তাঁর মেয়াদ শেষ হয়ে আসছে।

টাউন ক্লাবের হয়ে ক্রিকেট খেলতেন স্বামী বিবেকানন্দ। ইডেনে ক্যালকাটা ক্রিকেট ক্লাবের বিরুদ্ধে সাত উইকেটও নিয়েছিলেন তিনি। ফলে একটা গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে এই ক্লাবের। সেই ক্লাবকেই ম্যাচ ফিক্সিং-এর অভিযোগে ফাঁসায় শুধু নিজের নয়, এই ক্লাবের সম্মান নষ্ট করছেন কর্তারা। যা অবমাননাকর বাংলার জন্যও।   

অন্যদিকে মহামেডান কর্তারা যা বলছেন তাও রীতিমত হাস্যকর। মহামেডান অধিনায়ক দীপ সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, 'বিভিন্ন দিক থেকে খবর আসছিল যে, অবৈধ ক্রিকেটার খেলানোর জন‌্য আমাদের দশ পয়েন্ট কেটে নেওয়া হবে। সেটাই আমাদের মনোবল ভেঙে দিয়ে যায়। টাউন ম‌্যাচটা আমাদের কাছে বিরাট সম্মানের। আমরা জেতার জন‌্য সর্বস্ব দিয়ে ঝাঁপিয়েছিলাম শুরুতে। কিন্তু ওই খবরটা জানার পর সবাই এতটাই হতাশ হয়ে পড়ে যে, কারও আর তাগিদ নিয়ে ব‌্যাট করার ইচ্ছে ছিল না। তবে ‘গটআপে’র প্রসঙ্গ কেন উঠছে, বুঝতে পারছি না।' ‘অবৈধ’ ক্রিকেটার প্রসঙ্গে অয়ন বলেন, ‘আমরা জানতাম না যে, হর্ষিত গতবছর রঞ্জি ম্যাচ খেলেছে। ম‌্যাচ রেফারি পরে আমাদের এসে বলেন যে ওর ছাড়পত্র লাগবে। কিন্তু হর্ষিত তা নিয়ে আসেনি। বিভিন্ন রকম কথা শুনছিলাম। বুঝে যাই যে দশ পয়েন্ট চলে যাবে। সেটা শোনার পরই দলের মনোবল একেবারে ভেঙে যায়।’ প্রশ্ন হচ্ছে, পয়েন্ট চলে গেলে কোনও দল কি ম্যাচ ছেড়ে দেয়? এমন ঘটনা এর আগে কেউ শুনেছে? এই গোটা ঘটনায় অনেক প্রশ্ন উঠে আসছে।        

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement