Advertisement

East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বিতে ৫ গোলে হারের বদলা! সায়ন-শ্যামলের গোলে মোহনবাগানকে হারাল ইস্টবেঙ্গল

রিলায়েন্স ডেভলপমেন্ট লিগের (RFDL) ডার্বিতে (Kolkata Derby) কিছুদিন আগেই পাঁচ গোলে হারতে হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal)। আর এবার বদলা নিল লাল-হলুদ। যদিও ব্যবধান ২-০। তবুও ডার্বি জয় সবসময়ই স্পেশাল। সায়ন বন্দোপাধ্যায়ের (Sayan Banerjee) পর ম্যাচের শেষ দিকে গোল করেন শ্যামল বেসরা। মোহনবাগানকে (Mohun Bagan Super Giant) হারিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিল লাল-হলুদ। 

ডার্বিতে গোল সায়নের
Aajtak Bangla
  • ব্যারাকপুর,
  • 24 Mar 2024,
  • अपडेटेड 7:43 PM IST
  • ২-০ গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল
  • ডার্বিতে ফের জিতল ইস্টবেঙ্গল

রিলায়েন্স ডেভলপমেন্ট লিগের (RFDL) ডার্বিতে (Kolkata Derby) কিছুদিন আগেই পাঁচ গোলে হারতে হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal)। আর এবার বদলা নিল লাল-হলুদ। যদিও ব্যবধান ২-০। তবুও ডার্বি জয় সবসময়ই স্পেশাল। সায়ন বন্দোপাধ্যায়ের (Sayan Banerjee) পর ম্যাচের শেষ দিকে গোল করেন শ্যামল বেসরা। মোহনবাগানকে (Mohun Bagan Super Giant) হারিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিল লাল-হলুদ। 

মোহনবাগানের কাছে হারের পর মহমেডানকে হারিয়ে পরের পর্বে যাওয়া নিশ্চিত করে তারা। আর এরপরেই ফের ডার্বিতে সুহেল ভাটদের মুখোমুখি সায়ন বন্দোপাধ্যায়রা। ব্যারাকপুর স্টেডিয়ামে রবিবারের ম্যাচে দাপট দেখায় লাল-হলুদ। দেখে মনেই হচ্ছিল না আগের ডার্বিতে পাঁচ গোল খাওয়া নিয়ে চাপে রয়েছে তারা। উল্টে আক্রমণ বেশি ছিল ইস্টবেঙ্গলের। সেখান থেকে গোলও এসে যায় প্রথমার্ধেই তবে রেফারি সেই গোল নাকচ করেন। পরে যদিও ছবিতে দেখা যায়, বলটা ক্রসবারে লেগে গোলের মধ্যেই পড়েছিল। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়ে যায় রেফারিকে নিয়ে সমালোচনা। 

ম্যাচ শেষে উচ্ছ্বাস ইস্টবেঙ্গলের

৬১ মিনিটে লাল-হলুদের হয়ে গোল করেন সিনিয়র দলের হয়ে ভাল খেলা সায়ন বন্দোপাধ্যায়। শুরু থেকেই বেশ ছটফট করছিলেন আসানসোলের এই মিডফিল্ডার। এর আগে সুপার কাপের ডার্বিতেও নজর কেড়েছেন সায়ন। এদিনও তাঁকে পাওয়া গেল সেই রকম ছন্দেই। কখনও একাধিক প্রতিপক্ষকে ড্রিবল করে যাওয়া হোক, বা সতীর্থের উদ্দেশ্যে ক্রস রাখা। প্লেয়ার হিসেবে তিনি কতটা পরিনত হয়েছে, তা ফের জানান দিলেন তিনি। ডানদিক থেকে ভেসে আসা ক্রসে দারুণভাবে মাথা ছুঁয়ে গোল করে যান সায়ন। ৭৯ মিনিটেও তিনি একটি ক্রস বড়িয়েছিলেন। সেটা থেকে গোল করতে পারলে বাকি ১০ মিনিট অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে হত না লাল-হলুদ ডিফেন্সকে। 

 

ম্যাচের ৮৩ মিনিটে গোল করার দারুণ সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। ইস্টবেঙ্গল আক্রমণ তুলে আনলেও কাউন্টার অ্যাটাকে সুযোগ এসে যায় মেরিনার্সদের কাছে। তবে সেখান থেকে গোল হয়নি। দারুণ ডিফেন্ডিং করেন আদিল অমল।  ম্যাচের শেষ দিকে ইনজুরি টাইমে আসে দ্বিতীয় গোল। শ্যামলের গোলে বাড়ে ব্যবধান। এর মধ্যেই পেনাল্টি বক্সের মধ্যে হাতে বল লাগায় পেনাল্টি পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি মোহনবাগান। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement