Advertisement

Euro 2024 France vs Netherlands: এমবাপের অনুপস্থিতি, গোল বাতিল নেদারল্যান্ডসের; গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে গোলশূন্য ড্র

নাক ভেঙে যাওয়ায়, নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে নামতে পারেননি কিলিয়ান এমবাপে। ম্যাচের ফলেও তার প্রভাব পড়ল। গোলশূন্য অবস্থাতেই শেষ হল ফ্রান্স-নেদারল্যান্ড ম্যাচ। সুযোগ পেয়েও গোলমুখ খুলতে ব্যর্থ বিশ্বকাপ রানার্সরা। একাধিক গোলের সুযোগ হেলার হারান আঁতোয়া গ্রিজম্যানরা। দ্বিতীয়ার্ধে যদিও জ্বলে ওঠে ডাচরা। তবে তাঁরাও গোল পাননি। 

ফ্রান্স বনাম নেদারল্যান্ডস
Aajtak Bangla
  • ,
  • 22 Jun 2024,
  • अपडेटेड 9:30 AM IST

নাক ভেঙে যাওয়ায়, নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে নামতে পারেননি কিলিয়ান এমবাপে। ম্যাচের ফলেও তার প্রভাব পড়ল। গোলশূন্য অবস্থাতেই শেষ হল ফ্রান্স-নেদারল্যান্ড ম্যাচ। সুযোগ পেয়েও গোলমুখ খুলতে ব্যর্থ বিশ্বকাপ রানার্সরা। একাধিক গোলের সুযোগ হেলার হারান আঁতোয়া গ্রিজম্যানরা। দ্বিতীয়ার্ধে যদিও জ্বলে ওঠে ডাচরা। তবে তাঁরাও গোল পাননি। 

গোল করে ফেলেছিল নেদারল্যান্ড
দুর্ভাগ্য ডাচদের। জাভি সিমন্স গোল করেও ফেলেছিলেন। কিন্তু সেটা বাতিল হয়ে যায় অফসাইডের কারণে। সিদ্ধান্তটি অবশ্যই বিতর্কিত বলে মনে হয়েছে। ম্যাচের একেবারে শুরুতেই নেদারল্যান্ডস একটি সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল। বল পেয়ে মেমফিস দেপাই পাস বাড়িয়ে ছিলেন জেরেমি ফ্রিমপংকে। তবে তাঁর শট বাঁচিয়ে দেন ফ্রান্স গোলকিপার মাইক মাইগনান।

ব্যর্থ গ্রিজম্যান
এমবাপের অনুপস্থিতিতে গ্রিজম্যানকে ক্যাপ্টেন করেন দেশঁ। ফাঁকা গোল পেয়েও, দলকে লিড এনে দিতে পারেননি। স্বাভাবিক ভাবেই ফ্রান্সের প্রাপ্তির ভাঁড়ার এদিন শূন্যই থেকে যায়।১৪ মিনিটের মাথায় খুবই সহজ সুযোগ নষ্ট করে ফ্রান্স। বক্সে বল পেয়েছিলেন আদ্রিয়েন হাবিয়ঁ। তাঁর সামনে একা গোলকিপার থাকলেও তিনি বাঁ-দিকে থাকা গ্রিজম্যানকে পাস বাড়ান। বল রিসিভ করতে গিয়ে পড়ে যান ফ্রান্সের অধিনায়ক। নিশ্চিত সিটার মিস। তার কয়েক মিনিটের মধ্যে আবার সুযোগ পান গ্রিজম্যান। কন্তের থেকে বল পেয়ে বাইরে মারেন। 

দ্বিতীয়ার্ধেও বিরক্তিকর ফুটবল 
খেলা যত গড়ায়, সেই আক্রমণের ঝাঁজ কমতে থাকে। দুই দলের ট্যাকটিক্যাল লড়াইয়ে মাঝমাঠেই আটকে থাকে খেলা। ফ্রান্সের ফুটবলাররা এদিন হতাশাজনক ফুটবল খেলেন। প্রচুর মিস পাস করতে থাকেন। ফিনিশিংয়ের অভাব বার বার প্রকট হয়ে উঠেছিল। নেদারল্যান্ডসের হালও তথৈবচ ছিল। প্রথমার্ধে গোলের মুখ খুলতে পারেনি কোনও দলই।

কেন বাতিল হল গোল?
৬৯ মিনিটে গোল করে ফেলেছিল নেদারল্যান্ডস। ফ্রান্সের বক্সের মধ্যে বল নিয়ে কাড়াকাড়ি চলছিল। সেখান থেকে বল পেয়ে বক্সের বাইরে থেকে শট মেরেছিলেন জাভি সিমন্স। ভাগ্যের জোরে বেঁচে যায় ফ্রান্স। অফসাইডের জন্য গোল বাতিল করে দেন রেফারি। ডাচ ফুটবলারদের প্রতিবাদ জানালে ‘ভার’-এর সাহায্য নেওয়া হয়। কিন্তু সিদ্ধান্ত বদলায়নি। সাইমন্স শট নেওয়ার সময়ে ডেনজিল ডামফ্রাইস অফসাইডে ছিল। রেফারির দাবি, তিনি সামনে দাঁড়িয়ে থাকায় ফ্রান্সের কিপার মাইগনান ঝাঁপিয়ে পড়ে বল বাঁচাতে পারেনি। যদিও এই সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এর পর কোনও দলই আর গোলের মুখ খুলতে পারেনি।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement