Advertisement

Sachin Dhas U-19 World Cup 2024: U-19 বিশ্বকাপ তারকা 'সচিন'-কে তেন্ডুলকারই দেখতে চিয়েছিলেন বাবা, স্ট্রাগলের কাহিনি চোখ ভেজায়

সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এই টুর্নামেন্টে দারুণ ছন্দে অধিনায়ক উদয় সাহারান ও সচিন ধাস। সেমিফাইনালে তাঁদের দারুণ ব্যাটিং ভারতকে জয়ের পথ দেখায়। সাত বল বাকি থাকতেই রান তুলে নেয় ভারত। এর আগেও ১১৭ রানের ইনিংস খেলেছেন নেপালের বিরুদ্ধে। 

সচিন ধাস
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 07 Feb 2024,
  • अपडेटेड 12:23 PM IST
  • অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ফাইনালে ভারত
  • দারুণ ছন্দে সচিন ধাস

সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এই টুর্নামেন্টে দারুণ ছন্দে অধিনায়ক উদয় সাহারান ও সচিন ধাস। সেমিফাইনালে তাঁদের দারুণ ব্যাটিং ভারতকে জয়ের পথ দেখায়। সাত বল বাকি থাকতেই রান তুলে নেয় ভারত। এর আগেও ১১৭ রানের ইনিংস খেলেছেন নেপালের বিরুদ্ধে। 

কে এই সচিন ধাস?
মহারাষ্ট্রের বিডের বাসিন্দা সচিন পুনেতে আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্টে প্রচুর ছক্কা মেরে সকলের নজরে এসেছিলেন সচিন। এরপরেই ভারতীয় দলেও সুযোগ পেয়ে যান তিনি। বিশ্বকাপে খেলতে নেমে দারুণ ব্যাট করেন সচিন। সচিনের বাবা সঞ্জয় ধাস তার নাম রেখেছেন মহান ভারতীয় ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকরের নামে, যিনি সুনীল গাভাস্কারের পরে তাঁর দ্বিতীয় প্রিয় ক্রিকেটার। সঞ্জয় জানান, তিনি নিজে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ক্রিকেট খেলেছেন। তিনি ছেলের জন্মের আগেই তাকে ক্রিকেটার বানানোর পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। টাকা ধার করে ছেলের জন্য টার্ফ উইকেট প্রস্তুত করেন। 

তবে বিডে জলের সঙ্কট থাকায় উইকেট সতেজ রাখা ছিল বিরাট কঠিন কাজ। তবুও হসাল ছাড়েননি সঞ্জয়। দুই বা তিন দিন পর পরই একটি জলের ট্যাঙ্কার ডাকতে হত পিচে জল দেওয়ার জন্য। সঞ্জয়, শচীনের সাফল্যের কৃতিত্ব দেন কোচ আজহারকে, তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রমেই সচিন এই জায়গায় যেতে পেরেছে বলে মত সঞ্জয়ের।  

অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে সচিন ধাসের রান
২০২৪ সালের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে সচিন ধাস দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ২৯৪ রান করেছেন। গড় ৭৩.৫০। এক নম্বরে রয়েছেন ভারতের আরও এক ব্যাটার মুশির খান। ৬ ম্যাচে করেছেন ৩৩৮ রান। গড় ৬৭.৬০। সেমিফাইনালে ১৭১ রানের জুটি গড়ে তোলেন সচিন দাস ও উদয় সরন। ৪২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর এই জুটি গড়ে ওঠে। শেষ হয় ২০৩ রানে। তখন ফাইনাল আর ৪৫ রান দূরে। তবে আরাভেলি আভিনাশ আউট হওয়ায় ফের সমস্যায় পড়ে যায় ভারতীয় দল। তবে সেখান থেকে রাজ লিম্বানি দলকে জিতিয়ে দেয়। সচিন ৯৫ বলে ৯৬ রান করে আউট হন। ক্যাপ্টেন উদয় শরণ ১২৪ বলে ৮১ রান করেন। শেষে লাম্বানি ১৩ রান করে অপরাজিত থাকেন। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement