Advertisement

WFI ভেঙে দেওয়ার পর প্রতিক্রিয়া সাক্ষীর, কী বললেন ?

ভারতীয় কুস্তি সংঘের নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পরে লাগাতার বিবাদ জারি ছিল। অলিম্পিক পদকজয়ী কুস্তিগীর সাক্ষী মালিক ফেডারেশনের এই নির্বাচন এর পর ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং কুস্তি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। তিনি নিজের জুতো তুলে রেখে দেন এবং জানান তিনি কুস্তির জুতো তুলে রাখছেন। এরপর রবিবার যখন ক্রীড়ামন্ত্রক নতুন নির্বাচিত সংঘ ভেঙে দেয়, তো প্রাক্তন কুস্তিগীর সাক্ষী মালিকের প্রথম প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে।

কুস্তি ফেডারেশন ভাঙার পরই সাক্ষীর বয়ান
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 24 Dec 2023,
  • अपडेटेड 4:44 PM IST

ক্রীড়ামন্ত্রক রবিবার বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচিত কুস্তি সংঘ ভেঙে দিয়েছে। জানিয়ে দেওয়া যাক যে গত বৃহস্পতিবার ২১ ডিসেম্বর রেসলিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া বা ভারতীয় কুস্তি সংঘের নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পরে লাগাতার বিবাদ জারি ছিল। অলিম্পিক পদকজয়ী কুস্তিগীর সাক্ষী মালিক ফেডারেশনের এই নির্বাচন এর পর ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং কুস্তি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। তিনি নিজের জুতো তুলে রেখে দেন এবং জানান তিনি কুস্তির জুতো তুলে রাখছেন। এরপর রবিবার যখন ক্রীড়ামন্ত্রক নতুন নির্বাচিত সংঘ ভেঙে দেয়, তো প্রাক্তন কুস্তিগীর সাক্ষী মালিকের প্রথম প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে। তিনি বলেন, সরকার এর সঙ্গে কোনও লড়াই নেই। লড়াই কেবল অ্যাথলেটিকসের জন্য ছিল। আমার বাচ্চাদের জন্য চিন্তা হয়।

এদিকে যাকে নিয়ে মূল বিবাদ সেই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ব ব্রিজভূষণ সিং রবিবার একটি প্রেস কনফারেন্স করে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। গন্ডাতে রেসলিং চ্যাম্পিয়নশিপ করানোর প্রশ্নের জবাব দিয়ে তিনি বলেছেন সমস্ত লোকেরা হাত তুলে দিয়েছিলেন যে আমরা এটা চালাতে পারব না। ১৫-২০ বছরের বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ যাতে নষ্ট না হয় এই কারণে টুর্নামেন্ট নন্দননগরে করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। চারদিনে টুর্নামেন্ট করাতে হতো। দেশের ২৫ টি ফেডারেশনের মধ্যে ২৫ টিই হাত তুলে দিয়েছিল যে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই টুর্নামেন্ট করাতে হবেই।

তিনি বলেন, আমাদের কাছে নন্দননগরে সমস্ত পরিকাঠামো প্রস্তুত রয়েছে। সমস্ত ফেডারেশন তাতে সম্মতি দিয়েছিল। এখন আমি সরকারকে বলব যে, টুর্নামেন্ট নিজেদের রক্ষণাবেক্ষণে করে নিন। আমি ১২ বছর কেমন কাজ করেছি তার তার মূল্যায়ন হবে। আমি কুস্তি থেকে অবসর নিয়েছি এখন নির্বাচিত লোকেরা নিজেদের সিদ্ধান্ত নেবে। আমার লোকসভা নির্বাচন আসছে তার প্রস্তুতি রয়েছে এখন যে নতুন ফেডারেশন আসবে, তারা ঠিক করবে, আদালতে যাবেন না সরকারের সঙ্গে কথা বলবে। এর মধ্যে তিনি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, নির্বাচন সামনে। তা নিয়ে আমাদের কথা বলা হয়েছে। আবার কথা বলব। তবে কুস্তি নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনও কথা হয়নি।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement