Advertisement

Maldah Body Recovered: রক্তাক্ত শরীর, মুখ অ্যাসিডে ঝলসানো, পাশে কন্ডোম, মালদায় উদ্ধার মহিলার দেহ

মহিলার দেহে একাধিক কাটাছেঁড়ার দাগ, অ্যাসিডে ঝলসানো মুখ। ঘটনাটি মালদা জেলার কুশিদা গ্রামের। বাংলা–বিহার সীমানাবর্তী এই এলাকায় রবিবার সকালে অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

মালদায় তরুণীর উদ্ধার।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 15 Oct 2023,
  • अपडेटेड 2:27 PM IST
  • মহিলার দেহে একাধিক কাটাছেঁড়ার দাগ, অ্যাসিডে ঝলসানো মুখ।
  • ঘটনাটি মালদা জেলার কুশিদা গ্রামের।

ধানক্ষেতের পাশে পড়ে মহিলার দেহ। এদিক-ওদিক ছড়িয়ে রয়েছে অ্যাসিডের বোতল, গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট। মহিলার দেহে একাধিক কাটাছেঁড়ার দাগ, অ্যাসিডে ঝলসানো মুখ। ঘটনাটি মালদা জেলার কুশিদা গ্রামের। বাংলা–বিহার সীমানাবর্তী এই এলাকায় রবিবার সকালে অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। অ্যাসিড ও লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে মুখ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। উদ্ধার করা হয় ওই দেহ। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, গণধর্ষণের পর খুন করা হয়।   

স্থানীয় সূত্রে খবর, সকালে চাষ করতে বেরিয়ে মাঠে পৌঁছতেই এমন ক্ষতবিক্ষত দেহ দেখতে পান কয়েকজন কৃষক। ধানজমির পাশে পড়েছিল ওই দেহটি। ওই মহিলার দেহের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। মুখ অ্যাসিডে ঝলসানো। বিকৃত মুখ দেখে তাঁর পরিচয় জানতে পারেননি কেউই। ওই মহিলার দেহে একাধিক চাকু দিয়ে কোপানোর দাগ রয়েছে। মহিলার বয়স ৩৫-এর আশেপাশে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছিল অ্যাসিড, চাকু, ব্যবহৃত কন্ডোম এবং পোড়া কাপড়। এই দৃশ্য দেখে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, গণধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে।

বাড়ি থেকে বেরিয়ে কেউ নিখোঁজ এমন অভিযোগ পুলিশের কাছে আসেনি। ওই মহিলা কি অন্য গ্রামের না পাশের রাজ্য বিহারের? সেই প্রশ্ন উঠছে। এত রাতে কোথা থেকে দেহ আনা হল, বা সেখানেই মহিলাকে গণধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 

হরিশচন্দ্রপুর থানার আইসি দেবদূত গজনির জানান, আমরা ঘটনা শোনা মাত্রই সেখানে পৌঁছে যাই। ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় এক মহিলার দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মহিলার দেহের পাশ থেকে সন্দেহজনক কিছু জিনিস উদ্ধার করেছি। মহিলার নাম পরিচয় এখনও কিছু জানা যায়নি। মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা, এখনই বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement