Advertisement

EPFO News: ৭৮ লক্ষ পেনশনভোগীকে EPFO-এর বড় গিফট, রইল জরুরি তথ্য

সময়ের সঙ্গে বদলাচ্ছে EPFO। প্রযুক্তি ও সাবস্ক্রাইবারদের চাহিদা অনুযায়ী গত কয়েক মাসে EPFO(এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন) বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। EPFO-তে দেশের ৭৮ লক্ষেরও বেশি পেনশনভোগী রয়েছেন। তাঁদের জন্য ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট অর্থাৎ DLC নিঃসন্দেহে একটি বড় পদক্ষেপ। এর ফলে পেনশন প্রসেসিং অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে।

EPFO-র ফেস রিকগনেশনের মাধ্যমে লাইফ সার্টিফিকেট প্রদান বাড়ছে।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Jun 2024,
  • अपडेटेड 11:48 AM IST
  • EPFO-তে দেশের ৭৮ লক্ষেরও বেশি পেনশনভোগী রয়েছেন।
  • তাঁদের জন্য ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট অর্থাৎ DLC নিঃসন্দেহে একটি বড় পদক্ষেপ।
  • এর ফলে পেনশন প্রসেসিং অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। 

সময়ের সঙ্গে বদলাচ্ছে EPFO। প্রযুক্তি ও সাবস্ক্রাইবারদের চাহিদা অনুযায়ী গত কয়েক বছরে EPFO(এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন) বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। EPFO-তে দেশের ৭৮ লক্ষেরও বেশি পেনশনভোগী রয়েছেন। তাঁদের জন্য ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট অর্থাৎ DLC নিঃসন্দেহে একটি বড় পদক্ষেপ। এর ফলে পেনশন প্রসেসিং অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। EPFO বায়োমেট্রিক ভিত্তিক DLC গ্রহণ করে। এর ফলে পেনশনভোগীকে কোনোও ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস বা কমন সার্ভিস সেন্টারে যেতে হবে না। ঘরে বসেই প্রতি বছর লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারবেন। বেশি বয়স্কদের জন্য এটি খুবই ভাল একটি সুবিধা।

ব্যবহারকারীর সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে

EPFO-র এই পরিষেবা ব্যবহার করেন, এমন পেনশনভোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। ৮ জুন PIB-র শেয়ার করা ডেটা অনুসারে, ফেসিয়াল অথেন্টিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিএলসি জমা দেওয়া পেনশনভোগীর সংখ্যা ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ২.১ লাখ ছিল। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষেই তা বেড়ে ৬.৬ লাখ হতে চলেছে। অর্থাৎ, এক বছরে তিনগুণ বেড়ে গিয়েছে।

অফিসে যাওয়ার ঝামেলা নেই

ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেটের সুবিধা: লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে আগে মতো আর অফিসে যাওয়ার ঝামেলা নেই। Face Authentication Technology (FAT)-র সাহায্যে ঘরে বসেই লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারবেন। লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পেনশনভোগীদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছিল। ক্রমাগত অভিযোগের কারণে, EPFO পেনশনভোগীদের জন্য ২০১৫ সালে DLC পরিষেবা চালু করেছিল।

২০২২ সালে FAT

বয়স্ক পেনশনভোগীদের সমস্যার কারণে, MeitY এবং UIDAI ২০২২ সালে ফেস অথেনটিকেশন টেকনোলজি (FAT) তৈরি করেছিল। এর সাহায্যে, পেনশনভোগীরা তাঁদের স্মার্টফোনের সাহায্যেই ঘরে বসে জীবন শংসাপত্র জমা দিতে পারেন। এতে ফেসিয়াল স্ক্যানের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গে পেনশনভোগীকে শনাক্ত করা হয়। UIDAI আধার ডাটাবেস ব্যবহাহ করে ফেস রিকগনিশন অ্যাপ কাজ করে। সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এর ইন্টারফেসও সহজ রাখা হয়েছে।

ব্যবহার করা খুব সহজ

Advertisement

ফেসিয়াল অথেনটিকেশন টেকনোলজি ব্যবহার করতে স্মার্টফোনে আধার ফেস আরডি এবং 'জীবন প্রমান' অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। এর পরে, সেখানে লগ ইন করে স্টেপগুলি ফলো করলেই ফেস স্ক্যান করা হয়। স্ক্যানিং শেষ হওয়ার পরে, জীবন প্রামান আইডি এবং পিপিও নম্বর সহ মোবাইল স্ক্রিনে ডিএলসি সাবমিট করা যায়। 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement