LPG Cylinder Price: আগস্টের প্রথম দিনেই এলপিজির দাম কমিয়েছে দেশের সরকারি পেট্রোলিয়াম কোম্পানিগুলো। তবে তেল কোম্পানিগুলো শুধু বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমিয়েছে। গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারের দামে কোনো পরিবর্তন হয়নি। সরকারি তেল কোম্পানিগুলি প্রতি মাসের প্রথম দিন এলপিজি সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তন করে। গত মাসেও বাণিজ্যিক এলপিজির দামে পরিবর্তন এসেছিল।
এলপিজি কত টাকায় সস্তা হয়েছে?
১ অগাস্ট, পেট্রোলিয়াম সংস্থাগুলি বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১০০ টাকা কমিয়েছে। এই দাম কমানোর পর, দেশের রাজধানী দিল্লিতে বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম হয়েছে ১৬৮০ টাকা। এর আগে, ৪ জুলাই, ২০২৩-এ বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম সামান্য বৃদ্ধি করা হয়েছিল। কলকাতায়, আগে দাম ছিল ১৮৯৫ টাকা। এখন ১৮০২.৫০ টাকা দিতে হবে।
গত মাসে দাম বাড়ানো হয়েছিল
আগের মাসের প্রথম তারিখে অর্থাৎ ১ জুলাই, ২০২৩-এ এলপিজি সিলিন্ডারের দামে কোনো পরিবর্তন হয়নি, অর্থাৎ গার্হস্থ্য এবং বাণিজ্যিক উভয় ধরনের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম স্থির রাখা হয়েছিল। কিন্তু তিন দিন পর ২০২৩ সালের ৪ জুলাই তেল বিপণন কোম্পানিগুলো বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বাড়ায়। তখন সাত টাকা বাড়ানো হয়।
এবার প্রধান শহরগুলিতে দাম কমানো হয়েছে
কলকাতায় বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১৮৯৫.৫০ টাকা থেকে কমে ১৮০২.৫০ টাকা হয়েছে। মুম্বাইতে ১৭৩৩.৫০ টাকা থেকে ১৬৪০.৫০ টাকা হয়েছে। চেন্নাইতে, ১৯ কেজি বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১৯৪৫ টাকা থেকে কমে ১৮৫২.৫০ টাকা হয়েছে। প্রসভ্হক দেশের গ্যাস কোম্পানিগুলো প্রতি মাসের প্রথম তারিখে ১৪ কেজি গার্হস্থ্য এবং ১৯ কেজি বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করে।
গার্হস্থ্য রান্নার গ্যাসের দাম স্থিতিশীল
এদিকে , গত কয়েক মাস ধরে বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দামে লাগাতার পরিবর্তন হচ্ছে। পাশাপাশি, দীর্ঘ দিন ধরে ১৪.২ কেজি গার্হস্থ্য গ্যাস সিলিন্ডারের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। শেষবার ১ মার্চ, ২০২৩-এ ৫০ টাকা দাম বৃদ্ধি দেখা গিয়েছিল। এরপর থেকে এর দাম স্থিতিশীল রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার গত বছর স্পষ্ট জানিয়েছিল যে শুধুমাত্র উজ্জ্বলা যোজনার সুবিধাভোগীরাই রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি পাবেন। অন্য কাউকে রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়া হবে না।