Advertisement

ভাইরাল

তালিবানদের চোখে ধুলো দিয়ে ১০ বছর পুরুষ সেজে ছিলেন এই মহিলা

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 23 Aug 2021,
  • Updated 4:01 PM IST
  • 1/8

আফগানিস্তানে ফিরেছে তালিবান। এর আগে যখন আফগানিস্তানে তালিবানীরাজ ছিল সেই সময় মহিলাদের ওপরে অত্যাচার বহু অভিযোগ ছিল তাদের বিরুদ্ধে। ছিল বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। যার জেরে স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা কার্যত দায় হয়ে উঠেছিল মহিলাদের কাছে। তাঁদেরই একজন লেখিকা নাদিয়া গুলাম।
 

  • 2/8

নাদিয়া ১০ বছর একজন পুরুষ সেজে জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ সেই সময় দেশে মহিলাদের চাকরি করা ও পড়াশোনা করা নিষিদ্ধ ছিল। তাই সংসার চালাতে তাঁকে ছোট বয়সেই পুরুষ সাজতে হয়েছিল। 

  • 3/8

নাদিয়া জানাচ্ছেন, তিনি যখন ৮ বছরের ছিলেন সেই সময় তাঁদের বাড়িতে বোমা পড়েছিল। তাতে মারা গিয়েছিলেন তাঁর ভাই। তিনিও গুরুতর আহত হয়েছিলেন। 
 

  • 4/8

লেখিকা জানাচ্ছেন, এরপর হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গিয়ে তিনি রীতিমতো তাজ্জব বনে যান। তিনি দেখেন হাজার হাজার মানুষ আহত অবস্থায় হাসপাতালে পড়ে রয়েছেন। কারও কারও অবস্থা তাঁর চেয়েও খারাপ। নাদিয়া আরও জানাচ্ছেন, সেই সময়ই তিনি উপলব্ধি করেন লড়াই করেই বেঁচে থাকতে হবে। এরপর ১১ বছর বয়সে এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন তিনি। 

  • 5/8

১১ বছর বয়সে নিজের পরিচয় ছেড়ে ছোট ভাইয়ের পরিচয় নিয়ে প্রকাশ্যে আসেন নাদিয়া। সংসার চালানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তবে তালিবানী শাসনের কারণে সেটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল।

  • 6/8

তিনি ছেলেদের পোশাক পরে কাজে যাওয়া শুরু করেন। এভাবে জীবন ধারণ করতে করতে কার্যত একসময় নিজের আসল সত্ত্বাই হারিয়ে ফেলতে বসেছিলেন নাদিয়া। তিনি জানাচ্ছেন, অনেক সময় এমনও হয়েছে যে নিজের আসল পরিচয় প্রায় প্রকাশ হতে হতে বেঁচে গিয়েছেন তিনি।

  • 7/8

১৫ বছর আগে একটি এনজিও-র সহায়তায় আফাগানিস্তান থেকে বেরোতে সক্ষম হন নাদিয়া। তবে তাঁর পরিবার এখনও আফগানিস্তানেই আছে। তিনি স্পেনের কাতালোনিয়ায় একজন আফগান শরণার্থী হিসেবে বসবাস করছেন। সেখানে বসবাসকালে সাংবাদিক অ্যাগনেস রটগারের সঙ্গে তাঁর অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে একটি বইও লিখেছেন।

  • 8/8

সেই বই লেখার পরেই পরিচিত হয়ে ওঠেন নাদিয়া। তাঁর দাবি, তিনি বেশ কিছু বছর ধরে বলে আসছেন যে তালিনান কোথাও যায়নি। এক্ষেত্রে আমেরিকা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক শক্তি তাঁর দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলেই অভিযোগ নাদিয়ার। (ছবি সূত্র - গেট্টি)
 

Advertisement
Advertisement