Advertisement

৫ কোটি টাকার বাড়ি কিনলো ৬ বছরের শিশু, কীভাবে জানেন?

অর্থ রোজগারের জন্য ওই শিশুরা তাদের বাবার কাজেও সাহায্য করে বলে জানা গিয়েছে। তারা তাদের পকেট মানি থেকে থেকে ২ হাজার ডলার করে বাঁচায়। তারপর তাদের বাবাও সাহায্য করেন। যার ফলস্বরূপ তারা প্রায় ৫ কোটি টাকা দামের বাড়ির মালিক হয়।

ছবি সূত্র-সোশ্যাল মিডিয়া
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 25 Dec 2021,
  • अपडेटेड 11:48 PM IST
  • ৫ কোটি টাকার বাড়ির মালিক ৬ বছরের শিশু
  • পকেট মানি বাঁচিয়ে ভাইবোনেদের সঙ্গে কিনলো বাড়ি
  • সাহায্য করলেন তাদের বাবা

নিজের ছোট দুই ভাই-বোনের সঙ্গে মিলে নিজেদের ৫ কোটি টাকার প্রথম বাড়ি কিনল ৬ বছরের এক শিশুকন্যা। ঘটনাটি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের। তিন ভাইবোন পকেট মানি বাঁচিয়ে প্রচুর টাকা জমায়। আর বাকি টাকা দেন তাঁদের বাবা। তারপর ৩ ভাইবোন ৫ কোটি টাকার বাড়ির মালিক হয়ে যায়। 7NEWS-এর সঙ্গে কথা বলার সময় ওই শিশুকন্যা জানায় যে, তাঁর নাম রুবি। তাঁর বয়স ৬ এবং সে তাঁর প্রথম বাড়ি কিনতে চলেছে। 

অর্থ রোজগারের জন্য ওই শিশুরা তাদের বাবার কাজেও সাহায্য করে বলে জানা গিয়েছে। তারা তাদের পকেট মানি থেকে থেকে ২ হাজার ডলার করে বাঁচায়। তারপর তাদের বাবাও সাহায্য করেন। যার ফলস্বরূপ তারা প্রায় ৫ কোটি টাকা দামের বাড়ির মালিক হয়। রুবি, গস ও লুসি তিন ভাইবোন মিলে Melbourne থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে Clyde শহরে এই বাড়িটি কিনেছেন। ওই শিশুদের এই বাড়িটি কেনার পরামর্শ তাদের বাবাই দিয়েছিলেন। 

ওই শিশুদের বাবা কেম ম্যাকলেলন বলেন, তিনিই তাঁর সন্তানদের প্রপার্টি কেনার জন্য উৎসাহিত করেন। বাড়িটির মোট দাম ৫ কোটিরও বেশি। কিন্তু পরবর্তী ১০ বছরে বাড়িটির দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ডেলি মেলের তথ্য অনুযায়ী, কেম ম্যাকলেলন প্রপার্টি কোম্পানি ওপেন কর্প-এর কো-ফাউন্ডার। বিনিয়োগ নিয়ে সম্প্রতি একটি বইও লিখেছেন তিনি। ওই শিশুরা তাদের বাবাকে বাড়ির কাজে সাহায্য করে। যার বিনিময়ে তারা পকেট মানি পায়। একইসঙ্গে ম্যাকলেলনের বই My Four Year Old, the Property Investor-এর প্যাকিং করতেও সাহায্য করে তারা। বইটি বেস্ট সেলার হয়েছে। বইটি শিশুদের সমর্পণ করেছেন তিনি। নভেম্বর মাসে প্রকাশিত হয় বইটি। 

7NEWS-এর সঙ্গে কথা বলার সময় কেম বলেন, এই বইটি তিনি তাঁর শিশুদের জন্য লিখেছেন, যাতে তারা এটা জানতে পারে যে কীভাবে প্রপার্টি তৈরি করতে হয়। এই শিশুরা যে প্রপার্টিটি কিনেছে তার দাম ২০৩২ সালে দ্বিগুণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement