Advertisement

২০০ কিমি/ঘণ্টা গতিবেগে সাড়ে ১৩ হাজার ফুট ওপর থেকে পড়লেন মহিলা! তারপর...

জর্ডান হাটমেকার জানাচ্ছেন, তিনি প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার ফুট ওপর থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি যখন প্যারাসুট খোলার চেষ্টা করার, দেখেন সেটি তাঁর পায়ের সঙ্গে আটকে গিয়েছে। যার জেরে তিনি প্রায় ২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে নিচে পড়তে থাকেন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তিনি আকাশ থেকে মাটিতে পড়েন এবং গুরুতর আহত হত। জর্ডান ভেবেই নিয়েছিলেন যে হয়ত তিনি আর বাঁচবেন না।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 10 Apr 2022,
  • अपडेटेड 11:57 AM IST
  • আকাশ থেকে পড়লেন স্কাইডাইভার
  • প্রায় একমাস ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে
  • আপাতত সুস্থ তিনি

প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার ফুট ওপর থেকে পড়েও বেঁচে গেলেন মহিলা। এত উঁচু থেকে পড়েও বেঁচে যাওয়া ওই মহিলার নাম জর্ডান হাটমেকার  (Jordan Hatmaker)। ভার্জিনিয়ার বাসিন্দা জর্ডান একজন স্কাইডাইভার (Skydiver)। দ্য সান জানাচ্ছ, প্রায় একমাসব্যাপী হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর, এখন তিনি ফের স্কাইডাইভিংয়ের জন্য প্রস্তুত। সম্প্রতি তিনি তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া একটি দুর্ঘটনার বিষয়ে জানিয়েছেন। তিনি জানাচ্ছেন, গোটা ঘটনাটা মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘটে যায়।

জর্ডান হাটমেকার জানাচ্ছেন, তিনি প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার ফুট ওপর থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি যখন প্যারাসুট খোলার চেষ্টা করার, দেখেন সেটি তাঁর পায়ের সঙ্গে আটকে গিয়েছে। যার জেরে তিনি প্রায় ২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে নিচে পড়তে থাকেন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তিনি আকাশ থেকে মাটিতে পড়েন এবং গুরুতর আহত হত। জর্ডান ভেবেই নিয়েছিলেন যে হয়ত তিনি আর বাঁচবেন না।  

মাটিতে পড়ার পর তার পা ভেঙে যায়, গোড়ালিতে আঘাত লাগে, মেরুদণ্ডের হাড়ও ভেঙে যায়। তিনি জানাচ্ছেন, যে তাঁর শরীরে এমন কোনও অংশ প্রায় ছিলই না যা আঘাতপ্রাপ্ত হয়নি। তবে অত উুঁচু থেকে পড়েও তিনি সজ্ঞানে ছিলেন। 

এই দুর্ঘটনার পর প্রায় ২৫ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন জর্ডান হাটমেকার। ফের নিজের পায়ে হাঁটতে তাঁর ৩ মাস সময় লাগে। তবে আপাতত তিনি ঠিক আছেন। জর্ডান জানাচ্ছেন, স্কাইডাইভিং (Skydiving) তাঁর স্বপ্ন, তাই এটা তিনি ছাড়তে পারবেন না। আর তাই খুব শীঘ্রই তিনি ফের আকাশে উড়তে চান।

আরও পড়ুনযেমন কর্ম...! মন্দিরে গয়না চুরি করে নিজের কাটা গর্তেই আটকে গেল চোর

 

Advertisement
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement