Khan Sir Trending: সোশ্যাল মিডিয়াতে পটনার প্রখ্যাত টিচার খান স্যারের একটি ভিডিও খুব দ্রুত ভাইরাল হতে শুরু করেছে। খান সারের এই ভিডিও শেয়ার করে একাধিক কংগ্রেস নেতা তার গ্রেফতারের দাবি করেছেন। ভিডিওটি সবচেয়ে আগে লেখক অশোক কুমার পান্ডে টুইট করেছিলেন। খান স্যারের একটি ছোট ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করে তিনি লিখেছিলেন, এমন লোক শিক্ষার ব্যবসা করে সমাজকে ঘৃণা ছড়াচ্ছেন. তারা ধান্দাবাজ এবং নীচু মনের লোক। এই ব্যক্তিকে দ্রুত গ্রেফতার করা উচিত।
ক্লিপ এ খান স্যার আব্দুল এবং সুরেশের উদাহরণ দিয়ে দ্বন্দ্ব সমাস বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন যে, "দ্বন্দ্ব সমাস একটা জিনিস, যে তার দুটো অর্থ হয়। সুরেশ জাহাজ উড়িয়ে দিয়েছে। দ্বন্দ্ব সমাসে তার নাম চেঞ্জ করুন এবং আব্দুল জাহাজ উড়িয়ে দিয়েছে। শব্দ একই কিন্তু পার্থক্য তৈরি হয়ে যাবে। অর্থের জাহাজ উড়িয়েছে মানে সে জাহাজ উড়িয়েছে।অন্যদিকে আব্দুল জাহাজ উড়িয়েছে মানে ভড়কে দিয়েছে।"
খান স্যরের এই ভিডিও কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিজিটাল প্লাটফর্মের চেয়ারপার্সন সুপ্রিয়া শ্রীনেদ লিখেছেন যে, জঘন্য। একেবারে জঘন্য। একে গ্রেফতার করা উচিত এবং এর বাজে জোকস শুনে যাঁরা হাসছেন, তাঁদেরও চিন্তা করা উচিত, আমরা কি হচ্ছি। কোন দিকে যাচ্ছি। কংগ্রেস নেতা ডক্টর পূজা ত্রিপাঠী লিখেছেন শিক্ষার বাহানায় প্রেজুডিস ছড়াচ্ছেন তিনি।
অন্যদিকে খান স্যারের সমর্থনেও কেউ কেউ এগিয়ে এসেছেন।
যদি ওই ভিডিওটি অনেক পুরনো পোস্ট এবং কমেন্টে এক ইউজার এ বিষয়ে খান স্যারের সাফাইতে ভিডিও শেয়ার করেছেন
খান স্যার বলেছেন যে আমরা প্লেন হাইজ্যাক এর বিষয়ে বলছিলাম। ১৯৯৯ সালে ভারতে এয়ার ইন্ডিয়া আই সি ৮১৪ হাইজ্যাক করে নেওয়া হয়। প্লেনটি দিল্লি আসার কথা ছিল, কিন্তু হাইজ্যাক করে এটি অমৃতসর নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ফিউল না পাওয়া যাওয়াতে লাহোরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে ফিউল ভরে প্রথমে দুবাই এবং পরে কান্দাহার নিয়ে যাওয়া হয়। আমাদের অনেক সাধারণ নাগরিক সেখানে ছয়দিন পর্যন্ত রাখা ছিল। খানসার এর পরে বলেন আমরা এই হাইজ্যাকের বিষয়েও বলছিলাম। এর মধ্যে সবচেয়ে ফেমাস নাম মৌলানা মাসুদ আজহার ছিল। আমাদের সমস্ত উগ্রপন্থীদের নাম মনে ছিল না। আপনি google করে জানাবেন, জাহাজ কে হাইজ্যাক করেছিল?