Advertisement

VIRAL : দেশের অন্যতম সেরা ধনী, ব্যবসা ধসে অ্যাকাউন্টে মাত্র ১০ হাজার টাকা

ওয়েলস দেশের মধ্যে অন্যতম ধনী ছিলেন রব লয়েড। আচমকা ব্যবসায় ভাঁটার টান দেখা দেয়। তাঁর অ্যাকাউন্টে বাকি মাত্র ১০ হাজার। তাঁর পতনের কাহিনী পোস্ট হতেই গোটা বিশ্ব ভাইরাল।

রব লয়েড
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 01 Jan 2022,
  • अपडेटेड 11:11 PM IST
  • কোটিপতি হলেন ভিখারি
  • অ্যাকাউন্টে মাত্র ১০ হাজার
  • বেচে দিলেন সারা জীবনের সঞ্চয়

৫৭ বছর বয়সী রব লয়েড ওয়েলসের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির মধ্যে তাঁকে গণ্য করা হতো। কিন্তু এক সময় এমন আসলো, তখন তিনি সবচেয়ে গরিব ব্যক্তির মধ্যে গণ্য হতে শুরু করলেন। তার সমস্ত আয় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। তার সম্পত্তি তলানিতে চলে যায়। তিনি কাঙাল হয়ে পড়েন।

ডেইলি স্টারের খবর অনুযায়ী রব-এর বার্ষিক বেতন প্রায় ৩ কোটি ৫২ লক্ষ টাকার বেশি ছিল। পাশাপাশি তিনি ব্যাংকের বহু কোটি টাকা জমা রেখেছিলেন। তিনি রেসিং ইয়ার্ড বাড়ানোর জন্য ৬০ কোটি টাকার বেশি খরচ করেছিলেন এবং কোটি কোটি টাকার বেশি ঘোড়া কিনেছিলেন। ৩ আরব ৭৩ কোটি টাকা বেশি সম্পত্তির মালিক ছিলেন এবং তার ইটানফিল্ড গ্রুপ নামে একটি কোম্পানি হয়েছিল।

তিনি ২০০৯ সালে চ্যানেল ফোরের হিট শো, দ্য সিক্রেট মিলিয়নিয়র এও চলে আসেন। কিন্তু ২০১১ সালে প্রকল্প টি মার্কেটে ক্ষতি হতে শুরু করে। কারণ সে কারণে তিনি ২৬২ কোটি টাকার বেশি দিয়ে যান। এর সংগীত এরপর তিনি বাহামার এক প্রতারক-এর পাল্লায় পড়ে আরও সর্বস্বান্ত হয়ে যাবে। যা তার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে দিতে শুরু করে। তার সঙ্গে এমন ডিল হয় যা তাকে সর্বস্বান্ত করে দেয়।

পাশাপাশি পার্সোনাল লাইফেও কিছু ভাল করতে পারেননি তিনি। ২০১৭ সালে দ্য রিয়েল হাউসওয়াইফ অফ চেশায়ার এর ভাগ নিয়ে রব-এর স্ত্রী জানান, কোটিপতি বলে মনে করে তাকে বিয়ে করেছিলেন। তার এবং রবের একটি মেয়েও রয়েছে। ২০২০ সালের সেই সময়ে রবের ধাক্কা লাগে। যখন তিনি জানতে পারেন যে তার ক্যান্সার হয়েছে। তিনি এ বিষয়টি তখন জানতে পারেন, যখন লন্ডন ম্যারাথনে অংশ নিতে পৌঁছন এবং সে সময় তার নাক থেকে রক্ত বেরুতে শুরু করে। এত কিছু হওয়ার পরে ডিপ্রেশনে চলে যান।

তিনি দুটি বিয়ে করেন। এবং দুটিই ব্যর্থ হয়। কিছু সময়ে তার পাশে ব্যাংক ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায়। তিনি জানান ওই সময় মনে হচ্ছিল যেন এক মুহূর্তে যেন সব কিছু পেয়ে গিয়েছেন এবং অসংখ্য সমস্ত শেষ হয়ে যায়। যখন প্রপার্টি মার্কেটে ক্ষতি হতে শুরু করে। তখনই নিজের কোম্পানি দ্বিতীয়বার খাড়া করার জন্য তিনি ঘোড়া এবং রেসইয়ার্ড সব কিছু বিক্রি করে দেন। এক সময় তিনি এমন সময় আসে যখন রব কাছে ১০ হাজার টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বেঁচে ছিল।

Advertisement

এরপর তিনি তৃতীয় বিয়ে করেন। এ সময় তাঁর নিজের প্রথম স্ত্রী-র সঙ্গে তিনটি বাচ্চার বাবা হচ্ছেন। তিনি জানান মারিয়ার বিয়ে করার পর খুশি থাকতে শুরু করেন। ধীরে ধীরে নিজের ভবিষ্যৎ বানানোর জন্য কাজ করতে শুরু করেন। তিনি নিজের ক্যান্সারের ট্রিটমেন্ট ও করতে শুরু করেন।

তিনি জানান, আমি কখনও ভাবিনি যে আমাকে কখনো ক্যান্সারের মতো রোগের মুখে পড়তে হবে। আমি সব সময় স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া এবং ভালো অভ্যাস করেছি। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী নিজেকে জানতাম। এ কারণে আমি বিষয়টি মেনে নিতে পারিনি। তিনি আরও বলেন, যে বিজনেসে যদি কথা বলি তাহলে এখানে সবকিছু হতে পারে। আমি কোম্পানি খাড়া করেছি এবং সফল হয়েছি। কিন্তু আচমকা ক্ষতিতে ডুবে যায়।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement