Advertisement

Recruitment Scam In GTA: পাহাড়েও নিয়োগ দুর্নীতি? অভিযোগ তুলে তদন্ত দাবি বিজেপি বিধায়কের

Recruitment Scam In GTA: পাহাড়েও নিয়োগ দুর্নীতি? অভিযোগ তুলে তদন্ত দাবি বিজেপি বিধায়কের। তিনি সিবিআই তদন্ত দাবি করেছেন। তিনি সমস্ত তথ্য় সম্বলিত ফাইলও জায়গামতো পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সংবাদমাধ্য়মের সামনে।

বিনয়-অনিত জোড়া অভিযুক্ত।   ফাইল-ছবিবিনয়-অনিত জোড়া অভিযুক্ত। ফাইল-ছবি
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 12 Aug 2022,
  • अपडेटेड 2:21 PM IST
  • পাহাড়েও নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ
  • অভিযোগ তুলে তদন্ত দাবি বিজেপি বিধায়কের
  • অভিযোগ নস্যাৎ বিনয়-অনিতদের

এবার শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠে গেল দার্জিলিং পাহাড়েও। অভিযোগের তির গত ৫ বছর পাহাড়ের রাশ নিজেদের হাতে রাখা অনিত থাপা ও বিনয় তামাংয়ের দিকে। নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে তাঁরা জড়িত বলে দাবি কার্শিয়াংয়ের বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মার। ইতিমধ্যেই তিনি সিবিআইকে চিঠি দিয়ে পাহাড়ের শিক্ষক দুর্নীতির তদন্ত চেয়েছেন। তিনি বিধায়ক শিলিগুড়িতে এসেছিলেন। সেখানে সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি অভিযোগ করেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী থাকার সময় সরকারী আধিকারিকদের সঙ্গে মিলে এই দুর্নীতি করা হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে।

কী অভিযোগ বিধায়কের?

আরও পড়ুন

বিধায়ক অভিযোগ করেন পাহাড়েও নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। টাকা নিয়ে, সুপারিশ করে শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে। যারা বাইরে কাজ করতেন, তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। বিনয় তামাং, অনিত থাপারা এতে জড়িত আছেন। তদন্ত হলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে দাবি তাঁর।

কী বলছেন বিনয়-অনিত?

বিনয় তামাং অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন পুরোটাই ভিত্তিহীন অভিযোগ। এর বাইরে কিছু বলতে চাননি তিনি। আরও এক অভিযুক্ত জিটিএ চিফ এগজিকিউটিভ অনিত থাপা এ সব অভিযোগের কোও মানে নেই বলে দাবি করেছেন। তিনিও সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পাহাড়ের শিক্ষা ব্যবস্থা ঠিক নেই বলে দাবি করেছেন। স্বেচ্ছায় যাঁরা কাজ করতে এসেছিলেন, তাঁদের সরকারি নিয়মেই নিয়োগ করা হয়েছে। এখনও প্রচুর শিক্ষক ঘাটতি রয়েছে। পাহাড়ের লোকেরাই কাজ করছেন। এর পিছনে দুর্নীতি কিসে তিনি বুঝতে পারছেন না বলে জানান।

বিধায়কের অন্য অভিযোগ

২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি ম্যাল চৌরাস্তায় অনুষ্ঠান থেকে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১২১ জনকে চাকরির নিয়োগপত্র দিয়েছিলেন, তা নিয়ম মেনে হয়নি বলেও অভিযোগ তুলেছিলেন তিনি। তিনি একটি লাল রঙের ফাইল দেখিয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেছেন, ওই ফাইলে আসলে দুর্নীতির সমস্ত নথিপত্র রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে গিয়েছে। আশা করছি, সময়মতো সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Advertisement

কালিম্পং ও দার্জিলিং জেলার জিটিএ এলাকায় এসএসসি-র মাধ্যমে নিয়োগ হয়না। শিক্ষাদফতর জিটিএ আইন অনুসারে হস্তান্তর হয়ে গিয়েছে। পাহাড়ের বহু শিক্ষক-শিক্ষিকার পদ খালি রয়েছে। সেখানে ভলান্টিয়ার টিচার নিয়োগ করে, পরে নিয়োগপত্র দিয়ে কাজ স্থায়ী করা হয়েছে বলে অভিযোগ। নেতাদের আত্মীয়স্বজনরাই ঢালাও চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। সবটাই তদন্ত করা উচিত বলে দাবি করেছেন বিধায়ক।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement