Advertisement

উত্তরে শেষ ২৪ ঘন্টায় মৃত ২১, আক্রান্ত ২ হাজারের বেশি

শেষ ২৪ ঘন্টায় করোনায় উত্তরবঙ্গের মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২১। অন্যদিকে একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ১৮৩ জন। তবে সুস্থতার হারেও বৃদ্ধি হয়েছে। উত্তরের ৮ জেলায় সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪ জন।

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল- ফাইল ফটো
সংগ্রাম সিংহরায়
  • উত্তরবঙ্গ,
  • 15 May 2021,
  • अपडेटेड 11:51 AM IST
  • উত্তরে ২৪ ঘন্টায় মৃতের সংখ্যা ২১
  • সংক্রমণের সংখ্যা ২১৮৩
  • অ্যাম্বুল্যান্স, নার্সিংহোমে আরও নজরদারির দাবি

করোনা মৃত্যু ২১ জনের

শেষ ২৪ ঘন্টায় করোনায় উত্তরবঙ্গের মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২১। অন্যদিকে একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ১৮৩ জন। তবে সুস্থতার হারেও বৃদ্ধি হয়েছে। উত্তরের ৮ জেলায় সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪ জন। স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, মৃতদের মধ্যে ১৫ জন উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পাঁচ জন রায়গঞ্জ শহরের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। অন্য একজন শিলিগুড়ি নার্সিং হোমে ভর্তি ছিলেন। এ দের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে। সে বিহারের বাসিন্দা। বাকিরা সবাই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা।

এর মধ্যে স্বাস্থ্য় পরিষেবা ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্যে লাগাম নেই

করোনায় মৃত্যুর হার যেভাবে বাড়ছে, তাতে উদ্বেগ বাড়ছে জেলা স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক কর্তাদের। তার মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় নার্সিংহোম গুলিতে রোগী ফেরানো এবং অ্যাম্বুল্যান্সে মাত্রাতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। জানি স্বাস্থ্য দপ্তরের কোন হেলদোল নেই বলে অভিযোগ উঠেছে। বেপরোয়া নার্সিংহোম, অ্যাম্বুলেন্স চালক থেকে স্বাস্থ্যকর্তাদের বিরুদ্ধেও বলে অভিযোগ উঠেছে।

কোথায় কত সংক্রামিত

উত্তরে আট জেলায় মোট সংক্রমণের মধ্যে ১৪১ জন, আলিপুরদুয়ারে ২৮৩ জন, কোচবিহারে ৫০ জন, দার্জিলিঙে ৭৫ জন, কালিম্পংয়ে ৪৩৯ জন, জলপাইগুড়িতে ২৪৫ জন, উত্তর দিনাজপুরে ১৭১ জন, দক্ষিণ দিনাজপুরে ৩২০ ও মালদায় ৩২০ জন বাসিন্দা রয়েছেন। 

সুস্থ হলেন কত জন

অন্যদিকে আলিপুরদুয়ারের ৫৪ জন, কোচবিহারে ১৯১ জন, দার্জিলিংয়ের ৩২৬ জন, কালিম্পংয়ে ৪১ জন, জলপাইগুড়িতে ৩১৩ জন, উত্তর দিনাজপুরের ২৯৮ জন, দক্ষিণ দিনাজপুরে ২১৩ জন এবং মালদায় ৫৬৮ জন বাসিন্দা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

স্বস্তি ও ক্ষোভ

আক্রান্ত এবং সুস্থের সংখ্যার মধ্যে ফারাক কমে আসায় কিছুটা স্বস্তিতে উত্তরবঙ্গবাসী। তবে স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা সংগঠনগুলির দিকে প্রশাসনিক নজরদারি আরও কঠোর করার দাবি জানিয়েছে সব পক্ষই। শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান গৌতম দেবের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন সকলেই। তিনি হুঁশিয়ারি দেওয়ার পরও কেন কাজ হচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement