Advertisement

চাঁচলে বালি-পাথরের দখলে মাঠ, সমস্যায় স্থানীয়রা

খেলার মাঠে (Play Ground) দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে বালি, পাথর, স্টোন চিপস। তৈরি হয়েছে অস্থায়ী বাস স্ট্যান্ড। যার জেরে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে খেলোয়াড় ও প্রাতঃভ্রমণকারীদের। ঘটনাটি মালদহের (Malda) চাঁচলের। জানা গিয়েছে এলাকার সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউশনের পাশের রয়েছে ঐতিহ্যবাহী ওই মাঠ। সেখানেই এক সময় পা রেখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় (Pranab Mukherjee)। কিন্তু মাস তিনেকেরও বেশি সময় হয়ে গেল, এভাবেই দখল হয়ে রয়েছে মাঠটি। যার জেরে কার্যত উধাও মাঝের সবুজ। 

বালি-পাথরের দখলে মাঠ
ভাস্কর রায়
  • মালদহ,
  • 18 Dec 2020,
  • अपडेटेड 9:34 AM IST
  • ইমারতি সামগ্রী ও বাস স্ট্যান্ডের জের
  • মালদহের চাঁচলে উধাও মাঠের সবুজ
  • মাঠ দখলমুক্ত করার দাবি স্থানীয়দের

খেলার মাঠে (Play Ground) দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে বালি, পাথর, স্টোন চিপস। তৈরি হয়েছে অস্থায়ী বাস স্ট্যান্ড। যার জেরে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে খেলোয়াড় ও প্রাতঃভ্রমণকারীদের। ঘটনাটি মালদহের (Malda) চাঁচলের। জানা গিয়েছে এলাকার সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউশনের পাশের রয়েছে ঐতিহ্যবাহী ওই মাঠ। সেখানেই এক সময় পা রেখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় (Pranab Mukherjee)। কিন্তু মাস তিনেকেরও বেশি সময় হয়ে গেল, এভাবেই দখল হয়ে রয়েছে মাঠটি। যার জেরে কার্যত উধাও মাঝের সবুজ। 

অভিযোগ, সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউটশন সংলগ্ন ওই মাঠে যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে বালি, পাথর, স্টোন চিপসের মত ইমারতি সামগ্রী। এছাড়াও তৈরি হয়েছে অস্থায়ী একটি বাস স্ট্যান্ড। আর শুধু বাস স্ট্যান্ডই নয়, ভিড় করে থাকছে অটো, টোটো, ভটভটি থেকে শুরু করে অন্যান্য চার চাকার যানও। যার ফলে মাঠে কার্যত পা রাখার উপায় নেই খেলোয়াড় থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই পরিস্থিতিতে দ্রুত মাঠ দখলমুক্ত করার দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা। 

কিন্তু মাঠে এই ধরনের সামগ্রী রাখল কারা? সেই বিষয়ে অবশ্য এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। এই প্রসঙ্গে চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক আশরাফুল হক জানান, "স্কুলের পক্ষ থেকে মাঠের এক প্রান্তে নোটিশ বোর্ড ঝুলিয়ে বলা হয়েছিল, বিনা অনুমতিতে মাঠ প্রাঙ্গনে যদি কেউ জিনিসপত্র রাখেন তবে তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। কিন্তু সেই নির্দেশকে অমান্য করেই মাঠে বালি পাথর রাখা হচ্ছে।" তাঁর দাবি, "এই বিষয়ে মহকুমা শাসক ও বিডিওকে বহুবার জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি।" এক্ষেত্রে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতারই আবেদন জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান চাঁচলের মহকুমা শাসক সঞ্জয় পাল। 
 

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement