Advertisement

Balurghat Municipality Fake Check Case: বালুরঘাট পুরসভার চেক জাল করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, কলকাতা থেকে গ্রেফতার ২

Balurghat Municipality Fake Check Case: পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতরা হলেন, মহম্মদ ইশাক খান ও ওয়াসিম আক্রাম। বালুরঘাট পুরসভার জাল চেকে সই ছিল মহম্মদ ইশাক খানের। সেই চেক জাল করে পুরসভার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকা তুলেছিল বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান পুলিশের।

বালুরঘাট পুরসভার চেক জাল করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, কলকাতা থেকে গ্রেফতার ২
Aajtak Bangla
  • বালুরঘাট,
  • 18 Nov 2024,
  • अपडेटेड 8:35 PM IST

Balurghat Municipality Fake Check Case: বালুরঘাট পুরসভার চেক জালিয়াতি কাণ্ডে কলকাতার মুচিপাড়া থেকে গ্রেফতার ২ অভিযুক্ত। সোমবার বউবাজারের একটি ব্রাঞ্চে তিনটি চেক নিয়ে টাকা তুলতে গিয়েছিলেন। মুচিপাড়া থানার পুলিশ খবর পেয়ে সেখানেই আটক করে মহম্মদ ইশাক খানকে। সঙ্গে থাকা ওয়াসিম আক্রাম নামে আরও এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার। ইতিমধ্যেই তাদের বালুরঘাটে আনার তোড়জোড় শুরু করেছে পুলিশ। অন্যদিকে, বালুরঘাট পুরসভার চেক কীভাবে জাল করা হয়েছিল, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতরা হলেন, মহম্মদ ইশাক খান ও ওয়াসিম আক্রাম। বালুরঘাট পুরসভার জাল চেকে সই ছিল মহম্মদ ইশাক খানের। সেই চেক জাল করে পুরসভার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকা তুলেছিল বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান পুলিশের। পুলিশ জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার বালুরঘাট পুরসভার চেক জাল করে টাকা তুলেছিলেন মহম্মদ ইশাক খান। আজ ফের তিনি বউবাজারের একটি ব্রাঞ্চে তিনটি চেক নিয়ে টাকা তুলতে গিয়েছিলেন। মুচিপাড়া থানার পুলিশ খবর পেয়ে সেখানেই আটক করে মহম্মদ ইশাক খানকে।

চেক,সই ও সিল জাল করে বালুরঘাট পুরসভার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় সাড়ে চোদ্দ লক্ষ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছিল। পুরসভার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে গত মঙ্গল ও বুধবার তিনটি চেক দিয়ে ১৪ লক্ষ ৪০ হাজার ৬৮ টাকা লক্ষ টাকা তুলে নেওয়া হয়। তাই ব্যাঙ্কের কাছে কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা জানতে চেয়ে টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র। তাঁর দাবি, এই জালিয়াতিতে ব্যাঙ্কের কোনও কর্মী জড়িত।

পাশাপাশি ঘটনার তদন্তের আর্জি জানিয়ে বালুরঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করে পুরসভা। পুলিশ অভিযোগ দায়ের করে প্রতারণা ও বিশ্বাসভঙ্গ ধারায় এফআইআর করে তদন্ত শুরু করে। এরপরই সমস্ত থানায় চেকের বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান সংবাদমাধ্যমকে জানান, জাল চেক, সই ও সিল দিয়ে পুরসভার অ্যাকাউন্ট থেকে ১৪ লক্ষ ৪০ হাজার ৬৮ টাকা গায়েব করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ওই নাম্বারের চেকগুলি তাঁধের কাছেই রয়েছে। এদিন ওই দুজনকে কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement