Advertisement

PM Oath Taking Ceremony: লক্ষ্য বিধানসভা! বিমল-নীরজ সহ দার্জিলিংয়ের নেতারা হাজির প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে

PM Oath Taking Ceremony: আগামী বিধানসভার জন্য এই জোটসঙ্গীদের প্রয়োজন বিজেপির। গতবার উত্তরবঙ্গে একের পর এক আসন জিতলেও, তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর অনেকেই দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। সংগঠনেও ভাঙন ধরেছে। যা এখনও মেরামত হয়নি। সেই জায়গাগুলি এখনও মেরামত করার প্রয়োজন রয়েছে

লক্ষ্য বিধানসভা! বিমল-নীরজ সহ দার্জিলিংয়ের নেতারা হাজির প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে
Aajtak Bangla
  • দার্জিলিং,
  • 09 Jun 2024,
  • अपडेटेड 9:53 PM IST

PM Oath Taking Ceremony: এ রাজ্যে জনপ্রিয়তা কমেছে বিজেপির। উত্তরবঙ্গেও একই চিত্র। বেশিরভাগ আসনই ধরে রাখতে পারলেও মার্জিন কমে গিয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। দার্জলিংয়ে প্রায় ২ লক্ষ ভোটে জিতলেও ভোট মার্জিন কমে অর্ধেক হয়ে গিয়েছে। পুরনো সঙ্গী জিএনএলএফ এবং শেষমেষ মত বদলে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা বিমল গুরুংয়ের সমর্থন পেয়েছেন প্রার্থী রাজু বিস্তা। ফলে এ যাত্রা মান বেঁচেছে। আরও একবার সাংসদ হয়েছেন তিনি। এবার তার ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে পাহাড়ের জোটসঙ্গীদের ডেকে নেওয়া হল শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। প্রত্যেকেই পৌঁছে গিয়েছেন সেখানে।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সভাপতি বিমল গুরুং ও সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি, অন্যদিকে জিএনএলএফ সভাপতি মন ঘিসিং, দার্জিলিংয়ের বিধায়ক নীরজ জিম্বা দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে রবিবার শপথে উপস্থিত থাকতে পৌঁছে গিয়েছেন। এই মুহূর্তে দিল্লিতে শপথের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। মূলত গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা ও জিএনএলএফের সমর্থনের উপর ভিত্তি করেই দার্জিলিং আসনে জয়ী হয়ে লোকসভায় গিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা তাই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপির জোটসঙ্গী এই দুই দলের নেতাদের।

দার্জিলিং আসনে বিজেপি প্রার্থী জয়ী হলেও এবার মার্জিন অনেক কমেছে রাজু বিস্তের। সমতলের ৩ বিধানসভা থেকে ভাল লিড পাওয়ায় জয়ের পথ সুগম হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পাহাড়বাসীর পাশে থেকে তাঁদের দাবি দাওয়া মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন সাংসদ রাজু বিস্তা। বিজেপি নেতৃত্বও চাইছেন বিগত ৫ বছরে বিজেপি ও পাহাড়বাসীর মধ্যে বিশ্বাসভঙ্গের যে বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তা দূর করতে। 

এদিকে আগামী বিধানসভার জন্য এই জোটসঙ্গীদের প্রয়োজন বিজেপির। গতবার উত্তরবঙ্গে একের পর এক আসন জিতলেও, তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর অনেকেই দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। সংগঠনেও ভাঙন ধরেছে। যা এখনও মেরামত হয়নি। সেই জায়গাগুলি এখনও মেরামত করার প্রয়োজন রয়েছে। যার জন্য দরকার পাকা মস্তিষ্কের। ফলে বিমল-রোশন-নীরজরা কাজে লাগতে পারেন। সে বিষয়টিও মাথা রাখা হয়েছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement