Advertisement

Red Alert North Bengal Teesta: বিপদসীমার কাছাকাছি তিস্তা, উত্তরবঙ্গের ৩ জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি

Red Alert North Bengal Teesta: উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় লাল সতর্কতা (Red Alert) জারি করল আবহাওয়া দপ্তর। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারের দু-একটি এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain) হবে বলে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

বিপদসীমার কাছাকাছি তিস্তা, উত্তরবঙ্গের ৩ জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি
Aajtak Bangla
  • জলপাইগুড়ি,
  • 30 Jun 2024,
  • अपडेटेड 7:01 PM IST

Red Alert North Bengal Teesta: উত্তরবঙ্গে টানা বৃষ্টি অব্য়াহত। পাহাড় থেকে সমতল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত। পাহাড়ে বৃষ্টিতে একদিকে যেমন ধস নেমেছে বিভিন্ন জায়গায়, তেমনই পাহাড়ের বৃষ্টি পুষ্ট জলে নদীগুলি সমতলে নেমে ফুলে ফেঁপে উঠেছে। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রধান নদীর তিস্তার অবস্থা ভয়ঙ্কর। জল স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচুতে উঠেছেষ তিস্তা পারের বাসিন্দাদের নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখনও বিপদ না ঘটলেও ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় লাল সতর্কতা (Red Alert) জারি করল আবহাওয়া দপ্তর। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারের দু-একটি এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain) হবে বলে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। অন্তত ২০০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। একইসঙ্গে বজ্রপাতের প্রবল সম্ভাবনার কথাও বলা হয়েছে আবহাওয়া দপ্তরের তরফে।

রবিবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সেবকে ২১৮.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যার জেরে তিস্তার (Teesta River) জলস্ফীতি ঘটেছে।কোচবিহার এবং কালিম্পংয়ে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের সিকিমের কেন্দ্রীয় অধিকর্তা গোপীনাথ রাহার দাবি, এখনই বৃষ্টি কমবে না। এই রেশ আরও কয়েকদিন চলবে। তবে দিনে রোদের দেখা মিললেও বৃষ্টি আরও কয়েকদিন চলবে বলে জানানো হয়েছে।

এদিনও সকালে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাধিক জায়গায় ধস নামে। কালিঝোরা (Kalijhora) লাগোয়া এলাকায় ভূমিধসের জন্য জাতীয় সড়কের একটা অংশ ভেঙে নীচে পড়ে যায়। যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে এবং তিস্তায় জলস্ফীতি ঘটছে, তাতে দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস, বৃষ্টি আরও কয়েকদিন চলবে। রবিবার সকাল ৮টা নাগাদ একটা বিশালাকার গাছ উপড়ে পড়ে ৭ এবং ৮ মাইলের মাঝে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে। যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে তড়িবাড়ি বিটের বনকর্মীরা গাছ কেটে রাস্তা থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement