Advertisement

Devi Chudharny Temple: বিখ্যাত দেবী চৌধুরানী মন্দিরে ৩০০ বছরের পুরনো ৬টি বাঘের মূর্তি কোথায় গেল? প্রশ্ন

Devi Chudharny Temple: ২০১৮-র ১৬ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ সেই অগ্নিকাণ্ডে মন্দিরটি ভস্মীভূত হওয়ার চার বছর পর ২০২২ সালের ২৯ মার্চ নবনির্মিত মন্দিরে নবরূপে দেবী চৌধুরানী, ভবানী পাঠক, গঙ্গাদেবী, তিস্তাবুড়ি, রঙ্গলাল, সিদ্ধিপুরুষ, শৃগাল, বাঘ ও দুটি প্রহরী সহ দশটি বিগ্রহ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু মন্দিরে ওঠার সিঁড়ির দু’দিকে একটি করে থাকা ছয়টি বাঘ এখনও পর্যন্ত পুনঃস্থাপিত হয়নি।

বিখ্যাত দেবী চৌধুরানী মন্দিরে ৩০০ বছরের পুরনো ৬টি বাঘের মূর্তি কোথায় গেল? প্রশ্ন
Aajtak Bangla
  • জলপাইগুড়ি,
  • 08 Dec 2024,
  • अपडेटेड 11:39 PM IST

Devi Chudharny Temple: জলপাইগুড়ির বিখ্যাত প্রাচীন দেবীচৌধুরানী মন্দিরের পুরনো৬ টি পাথরের বাঘের মূর্তি গায়েব। বিষয়টি প্রকাশ্য় আসার পর থেকে হইচই শুরু হয়েছে। সেগুলিও দীর্ঘদিন ধরেই দেবদেবীদের সঙ্গে পুজো পেয়ে আসছিল, কিন্তু সেগুলি পুনর্স্থাপিত না হওয়ায় অসম্পূর্ণ বিগ্রহগুলি।

২০১৮-র ১৬ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ সেই অগ্নিকাণ্ডে মন্দিরটি ভস্মীভূত হওয়ার চার বছর পর ২০২২ সালের ২৯ মার্চ নবনির্মিত মন্দিরে নবরূপে দেবী চৌধুরানী, ভবানী পাঠক, গঙ্গাদেবী, তিস্তাবুড়ি, রঙ্গলাল, সিদ্ধিপুরুষ, শৃগাল, বাঘ ও দুটি প্রহরী সহ দশটি বিগ্রহ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু মন্দিরে ওঠার সিঁড়ির দু’দিকে একটি করে থাকা ছয়টি বাঘ এখনও পর্যন্ত পুনঃস্থাপিত হয়নি।

অসম্পূর্ণ বিগ্রহ দিয়ে পুজো হচ্ছে বলে সংবাদমাধ্যমে অভিযোগ করেন মন্দির কমিটির সম্পাদক ফণী দাস। তাঁর অভিযোগ, "বাঘের স্ট্যাচুগুলি মন্দিরের অংশ। পর্যটকরা এসে সেই স্ট্যাচুগুলির খোঁজ করেন কিন্তু উত্তর দিতে পারি না।' বেলাকোবার স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকের অভিযোগ, ছোটবেলা থেকে মন্দিরের সিঁড়িতে ছয়টি বাঘ দেখে এসেছেন। কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের পর সব নতুন করে বানালেও বাঘগুলিকে আর দেখা যায়নি।। একই প্রশ্ন অনেকেরই।

মন্দিরের পুরোহিত কমল রায়ও সংবাদমাধ্যমে তাঁর হতাশা প্রকাশ করেছেন। তাঁর আক্ষেপ, নিরুপায় হয়েই অর্ধ-বিগ্রহ দিয়ে পুজো করতে হচ্ছে। মন্দিরের কেয়ারটেকার ভোলা ওরাওঁয়ের দাবি, কথিত আছে এই ছ’টি বাঘ মন্দির পাহারা দিত। সেগুলি ফিরিয়ে দেওয়া দরকার দ্রুত। বিধায়ক খগেশ্বর রায় জানান, ‘যত শীঘ্রই সম্ভব বাঘগুলি আনা হবে।’ তবে প্রশাসনের তরফে এ নিয়ে কােনও মন্তব্য করা হয়নি।

জানা গিয়েছে, ‘৩০০ বছরেরও বেশি পুরোনো ছয়টি বাঘের স্ট্যাচু অতি মূল্যবান। মন্দির পুড়ে যাওয়ার পর অক্ষত থাকা বাঘগুলি নিরাপত্তার জন্য জেলা শাসকের কাছে জমা দেওয়া হয়েছিল। খুব সম্ভবত সেগুলি ট্রেজারিতে রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটিতে চিড় ধরেছে, সংস্কার করে তবেই পুনঃস্থাপিত করতে হবে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement