ঘূর্ণিঝড় দানা মূলত ওড়িশার উপকূলীয় এলাকায় তাণ্ডব চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ওড়িশার ভিতরকণিকা ও ধামারার মাঝামাঝি এলাকায় দানার ল্যান্ডফল হয়। দিঘাতে এর ফলে তুমুল ঝড়-বৃষ্টি হলেও খুব বড় মাত্রায় ঝড় হয়েছে... তা বলা যাবে না।
ল্যান্ডফলের সময় ঘূর্ণিঝড়টির গতিবেগ ছিল ৯০ থেকে ১১০ কিমি প্রতি ঘণ্টা।
বর্তমানে দানা শক্তি হারিয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে এবং আগামী ৬ ঘণ্টায় আরও দুর্বল হয়ে পড়বে।
বাংলার উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির প্রভাব পড়লেও, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কম।
দক্ষিণবঙ্গের উপকূলীয় জেলা হলদিয়া, দিঘা, ও ডায়মন্ড হারবারে ২০ সেমির বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ওড়িশার বিভিন্ন উপকূলীয় এলাকায় ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ার ফলে কিছু জায়গায় ক্ষতি হয়েছে।
নবান্নের কন্ট্রোলরুম থেকে সারারাত পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে বিভিন্ন জেলার জেলাশাসক ও এসপিদের সঙ্গে ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। (ছবি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক পেজের লাইভ স্ট্রিম)